Friday, December 31, 2010

অফিস ফাইল কনভার্টার ২০০৩ থেকে ২০০৭!

অফিস প্রোগ্রাম (এমএস ওয়ার্ড, এমএস এক্সেল, এমএস পাওয়ার পয়েন্ট) ব্যবহারকারীদের যারা অফিস ২০০৩ শিখেছেন বা ব্যবহার করে অভ্যস্ত হয়ে গেছেন তাদের জন্য সুখবর। একেক জন অফিসের একেক ভার্সন ব্যবহার করার কারণে অন্যের কাছ থেকে নেয়া অফিস ফাইলটি অনেক সময় ব্যবহার যোগ্য হয় না ভার্সন অমিলের কারণে।

অফিস ২০০০ কিংবা ২০০৩ এ অফিস ২০০৭ এর ফাইল খুলবে না সামর্থন না করার কারণে। মাইক্রোসফট এই সমস্যা দূর করার জন্য একটি কম্প্যাবিলিটি প্যাক রিলিজ করেছে। ছোট এই প্রোগ্রামটি ইন্সটল করলে আপনি আপনার কম্পিউটারে ইন্সটলকৃত অফিস ২০০০ বা ২০০৩ এ অফিস ২০০৭ এ তৈরী করা ফাইল খুলতে বা সেভ করতে পারবেন।
প্যাকটি নিম্নোক্ত লিংক থেকে ডাউনলোড করে নিন।
এই প্যাকটি নি:সন্দেহে অনেকের স্বস্তি এনে দেবে। সবাইকে ধন্যবাদ

Thursday, December 30, 2010

পড়াশুনার জন্য প্রয়োজনীয় জনপ্রিয় কয়েকটি ওয়েবসাইট…

www.ipl.org : লাইব্রেরিতে পড়াশোনা আমরা অনেকেই করি। কিন্তু ইন্টারনেটে যদি এমন একটা লাইব্রেরির ঠিকানা পাই তবে কেমন হয়? হ্যাঁ, আপনাদের জন্য রয়েছে এমন একটা সুখবর। আইপিএল বা ইন্টারনেট পাবলিক লাইব্রেরি হলো এ রকমের একটা ওয়েবসাইট। এখানে বিষয়ভিত্তিক বইয়ের পাশাপাশি রেফারেন্স সেকশন, রিডিং রুম, চ্যাটরুম ইত্যাদির সুবিধা রয়েছে। এছাড়াও এখানে পাওয়া যাবে ফিডস স্পেস, টিন স্পেস, স্পেশাল কালেকশন, সার্চিং অপশন, প্রশ্নোত্তরসহ বিভিন্ন বিষয়।
www.degitalbookindex.com : ডিজিটাল বুকের সর্ববৃহত্ কালেকশন হিসেবে এটি অনন্য সাইট। এটাকে বলা চলে ইন্টারনেটের সর্ববৃহত্ ডিজিটাল বুক ইনডেক্স। এতে আছে নানা রকমের সার্চিং অপশন। আপনি ইচ্ছা করলে লেখক, বিষয়, টাইটেল, পাবলিশার ইত্যাদি বিষয়ভিত্তিক সার্চও করতে পারবেন। আরও আছে রেফারেন্স ডেস্ক, প্রেস সংকলন, জার্নাল ইত্যাদির কালেকশন। মোট কথা, লক্ষাধিক ই-বুকস আর অনলাইন বুক কালেকশনের অনন্য সম্ভার এই ওয়েবসাইটটি।
www.monstar.com : বিশ্বের সর্ববৃহত্ ইন্টারন্যাশনাল অনলাইন জব সার্চ কোম্পানির নাম বলতে গেলে প্রথমেই যে কোম্পানির নাম চলে আসে তা হলো মনস্টার। ক্যারিয়ারের যে কোনো বিষয়ে যে কোনো সমাধান বা পরামর্শের জন্য এটি এক কথায় দুর্দান্ত। ইন্টারন্যাশনাল জব সার্চের পাশাপাশি ক্যারিয়ার অ্যাডভাইস, ইন্টারভিউ টিপস, চাকরি টিপস ইত্যাদি মিলিয়ে বিশাল এক ওয়েবসাইট। যারা দেশের বাইরে চাকরি করতে চান তাদের জন্য মনস্টার ডটকম নিঃসন্দেহে এক উপকারী সাইট।

Monday, December 27, 2010

বাড়িয়ে নিন কম্পিউটারের ভার্চুয়াল মেমোরি

কম্পিউটারের র‌্যাম কম থাকলে কম্পিউটার ধীরগতির হয়ে যায় এবং একসঙ্গে একাধিক প্রোগ্রাম চালালে প্রায়ই কম্পিউটার হ্যাং করে। কম্পিউটারের ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়িয়ে এ সমস্যা থেকে কিছুটা পরিত্রাণ পেতে পারেন। ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়ানোর জন্য প্রথমে My computer এ মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে properties-এ যান।
এখন Advance-এ ক্লিক করে performance-এর settings-এ ক্লিক করুন। আবার Advance-এ ক্লিক করুন। এখন change-এ ক্লিক করে নতুন উইন্ডো আসলে সেটির Initial size ও Maximum size-এ আপনার ইচ্ছামতো size লিখে set-এ ক্লিক করে ok দিয়ে বেরিয়ে আসুন। তবে Initial size-এ আপনার কম্পিউটারের র‌্যামের size-এর দ্বিগুণ এবং Maximum size-এ র‌্যামের size-এর চারগুণ দিলে ভাল হয়।

এক্সেল জানাবে আপনার বয়স

মাইক্রোসফট এক্সেলের সাহায্যে তৈরি করা একটি ফাইলের সাহায্যে আপনি নির্ভুলভাবে বয়স গণনা করতে পারেন। এইজ ক্যালকুলেটর নামের এই এক্সেল ফাইলটি http://mediafire.com/?rtcivk903ctyt9e ঠিকানা থেকে নামিয়ে নিন। ফাইলটি খুলে Current date লেখা বক্সে পর্যায়ক্রমে বর্তমান দিন মাস সাল লিখুন (অর্থাৎ আজকের দিন-তারিখ সাল)। এরপর Date of birth লেখা বক্সে পর্যায়ক্রমে আপনার জন্মদিন, তারিখ ও সাল লিখুন। এরপর Age লেখা বক্সে ক্লিক করলেই দিন, তারিখ ও মাসের হিসাবে আপনার প্রকৃত বয়স বের হয়ে যাবে। এই নিয়মে যে কারও বয়স গণনা করতে পারবেন।

পিসির অনিচ্ছাকৃত শাটডাউন বন্ধ করুন

পিসির অনিচ্ছাকৃত শাটডাউন বন্ধ করুন
ভাইরাস আক্রান্ত হলে বা উইন্ডোজে কোন ত্রুটি দেখা দিলে অনেক সময় কম্পিউটারে হঠাৎ করে ম্যাসেজ আসে This system is shutting down. Please save all work in ….  সাথে একটা টাইম কাউন্ট শুরু হয় যা 00 হবার পর কম্পিউটার বন্ধ হয়ে যায়।
অনেক কারনে এটা হতে পারে এর মধ্যে অন্যতম কারণ হল Virus। এই সব Virus গুলো System32 এর বিভিন্ন ফাইল নষ্ট/করাপ্ট করে দেয় ফলে মাঝে মাঝে এই সব ম্যাসেজ আসে। আপনাদের জানাচ্ছি কিভাবে এই মেসেজটি বন্ধ করে পিসির শাটডাউন প্রক্রিয়াটি তাৎক্ষণিকভাবে বন্ধ করবেন। খুব সহজে এটা করা যায়। Start > Run এ গিয়ে Shutdown -a লিখে এন্টার দিলে দেখবেন মূহুর্তের মধ্যে মেসেজটি চলে গেছে। সবাইকে ধন্যবাদ

আসেন পাজল্ মিলাই…।

www.jigzone.com

Saturday, December 25, 2010

মশা নিয়ে যত যন্ত্রনা: সমাধান করুন আজই

মশা অতিবিরক্তিকর প্রাণী। এই ছোট্ট একটা প্রাণীর বিরক্তিকর গুণ গুণানিতে আমাদের অবস্থা মৃতপ্রায়: হয়ে উঠে। মশা মারতেও পারি না আবার ধরতেও পারি না। মশা মারা জন্য আমাদের মানব সমাজে যেই সকল বিষ তৈরী হয়েছে তাহল-
  • মশার স্প্রে
  • মশার কয়েল
  • মশার লোশন (Odomos) যা গায়ে মাখলে মশা ধরে না।
  • মশারী
  • ইলেক্ট্রিক ব্যাট (মসকুইটো ব্যাট)
  • লিকুইড (যা ইলেক্ট্রিক প্লাগে লাগিয়ে রাখলে মশা দূরীভূত হয়) ইত্যাদি।
এই ছোট্ট একটা প্রাণীর জন্য আমাদের অর্থের এত অপচয়। মাঝে মাঝে মনেহয় মানুষ হিসেবে আমরা কতই না অসহায় :( । মশার কামড়ে যে সকল ভয়ংকর মরণব্যাধী রোগ হয়-
  • ডেঙ্গু
  • ম্যালেরিয়া
  • ফাইলেরিয়া
  • গোদ রোগ ইত্যাদি।
আসলে এই মশার উৎপত্তি হয় আমাদের অসচেতনার কারণেই। যেমন-
  • পঁচা ময়লা ঘরের কোনায় ৩-৪ দিন ধরে ফেলে রাখলে
  • ঘরের অন্ধকার স্থানে পানি জমে থাকলে
  • টবে পঁচা পানি জমিয়ে রাখলে
  • ফ্লাওয়ার বেইজের পানি থেকে
  • খোলা ড্রেইন থেকে ইত্যাদি।
এই মশা তাড়ানোর জন্য এক ধরণের সফটওয়্যার আবিষ্কৃত হয়েছে। যার নাম “Anti-Mosquito”। সফটওয়্যারটি রান করালে আপনার টাস্কবারে ছোট্ট একটি আইকনের মত উঠে থাকবে। মূলত: এই সফটওয়্যারটি রান করালে এক ধরণের ওয়েভ বা তরঙ্গ সৃষ্টি হয় যা আলট্রা সাউন্ড ওয়েভ নামে পরিচিত। ভাল স্পিকার না হলে সফটওয়্যারটি দিয়ে কাজ হয় না। আলট্রা সাউন্ড ওয়েভ মানুষ শুনতে পায় না কিন্তু মশাদের জন্য এই সাউন্ডটি বিরক্তির কারন হয়ে দাঁড়ায়।
আপনি চাইলে এই সফটওয়্যারটি মোবাইলেও ব্যবহার করতে পারেন। তবে মোবাইলে ভলিউম সর্বোচ্চ দিয়ে রাখতে হবে।

দারুণ কিছু ইউটিলিটি সফটওয়্যার ডাউনলোড

ছোট ছোট কিছু উইন্ডোজ ইউটিলিটি প্রোগ্রাম আমাদের ক্ষেত্র বিশেষে কিছু ব্যতিক্রম সুবিধা দিতে পারে। এগুলোর জন্য হয়তো অনেকেই সার্চ করে ভাল ফলাফল পাননি। এমন কয়েকটি সফটওয়্যারের তথ্য দিচ্ছি :


কী-লগারঃ


কী-লগারের কাজ কম্পিউটারের লেখালেখি সংক্রান্ত সকল তথ্য মনিটরিং করা। কীবোর্ডে যা টাইপ করা হবে তারই একটি লগ আপনার কাছে তুলে ধরবে কী-লগার যেমন- মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের টাইপ, ওয়েবএড্রেস ইত্যাদি আরেকটি মজা হলো আপনার বিনা অনুমতিতে যদি কেউ আপনার কম্পিউটারে বসে ইন্টারনেট ব্রাউজ করে বা কোথাও পাসওয়ার্ড দেয়, তাহলেই কাজ সাড়া। কারণ কী-লগার সেই ইউজার নেম আর পাসওয়ার্ড রেকর্ড  করে রাখবে। সোজা কথা এটা ঝামেলাবিহীন হ্যাক। আমার প্রদত্ত কী-লগারগুলো শুধু হোম সিকিউরিটির জন্য তবে এটার সাহায্যে হ্যাকিংও করা যায় কারণ এটি পাসওয়ার্ড সংরক্ষণ করতে পারে।


Family Keylogger


কী-লগারগুলোর মধ্যে এটার ব্যবহার অনেক সোজা এবং কোনো জটিল ফাংশন নেই। ডাউনলোড করে ইন্সটল করুন। ইন্সটল করলে টাস্কবারে একটা আইকন দেখাবে। আইকনটিতে ডাবল ক্লিক করলে নোটপ্যাড চালু হবে। সেখানে কীবোর্ডে যা যা টাইপ করেছেন তা লেখা থাকবে। চাইলে আইকনটি হাইড করে রাখতে পারেন। সাইজ মাত্র ১২৯ কিলোবাইট।

ডাউনলোড লিংক




Revealer keylogger:


এটি প্রায় ফ্যামিলি কী-লগারের মতই। সাইজ মাত্র ৯৫ কিলোবাইট। এটার মেনুগুলো হল:

- লালটিতে ক্লিক করলে মনিটরিং করা শুরু হবে।

- হাইড করতে পারবেন। ctrl+alt+F9 চাপলে চলে আসবে।

- যা টাইপ করা হবে তা এখানে দেখা যাবে।

- সেভ হবে।

- সেটিংস পরিবর্তন এবং uninstall করতে পারবেন।


ডাউনলোড লিংক




স্ক্রীন রেকর্ডারঃ


এর সাহায্যে স্ক্রীনে যা যা করা হচ্ছে তা ভিডিও করে রাখা যায়মাত্র ১.১৮ মেগাবাইটের সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে নিন। এর ব্যবহারবিধিও সোজা। সেটআপ করার পর F9 চাপলে রেকর্ডিং শুরু হবে এবং F10 চাপলে রেকর্ডিং শেষ হবে এবং সাথে সাথে যা যা রেকর্ড করেছেন তার ভিডিও দেখানো হবে।


ডাউনলোড লিংক

ফুল ভার্সন সিরিয়াল ডাউনলোড




স্ক্রীনশট নেওয়ার দারুণ একটি সফটওয়্যারঃ


সাধারণত স্ক্রীনশর্ট নেয়ার (ভিডিও বাদে) জন্য কোনো সফটওয়্যার লাগে না। যারা জানেন না জেনে রাখুন- যে অবস্থার স্ক্রীনশট নেবেন উইন্ডোটি প্রদর্শিত অবস্থায় Print ScreenSysRq (কী বোর্ডের মাঝের ইউনিট/ডান পাশে) চাপুন। তারপর Start All Programs > Accessories > Paint-এ গিয়ে পেষ্ট করুন। তবে এই ভাবে চাহিদামত স্ক্রীনশর্ট নেওয়া যায় না। তাই আজ স্ক্রীনশর্ট নেয়ার চমৎকার একটি সফটওয়্যারের সাথে আপনাদের পরিচয় করিয়ে দিচ্ছি। সফটওয়্যারটির নাম zeallsoft super screen capture. এটি শুধু স্ক্রীনশর্টই নেয় না, স্ক্রীনের অডিও, ভিডিও সব ক্যাপচার করে। আর এটি মাত্র ১.৪ মেগাবাইট। সাথে ফুল ভার্সন সিরিয়াল কী।

সফটওয়্যারটি ইনস্টল করলে টাস্কবারে একটি আইকন তৈরী হবে। সেটাতে মাউসের রাইট বাটন ক্লীক করলে বিভিন্নভাবে স্ক্রীনশট এবং অডিও, ভিডিও করার অপশন পাওয়া যাবে।

স্ক্রীনশর্ট নেয়ার পর তা পাওয়ার জন্য টাস্কবারের আইকনটিতে মাউসের লেফট বাটন ক্লিক করলে একটি বক্স আসবে। সেখান থেকে tools এ গেলে স্ক্রীনশটগুলো পাওয়া যাবে।


ডাউনলোড লিংক

ফুল ভার্সন সিরিয়াল ডাউনলোড

ইন্টারনেট ডাউনলোড ম্যানেজার কে যেভাবে প্রিমিয়াম করবেন

ইন্টারনেট ডাউনলোড ম্যানেজার দিয়ে ডাউনলোড যারা করেছেন তারা হয়ত এর গুরুত্বটা ভাল বুঝবেন, যাই হোক ইন্টারনেট ডাউনলোড ম্যানেজার এর ফুলভারশন কিনতে অনেক টাকার দরকার।আর ট্রায়াল ভারশন ব্যবহার করলে ১মাস পরই এটি ঝামেলা করতে থাকে।
IDM 5.18 কে বানিয়ে ফেলুন ফুলভারশন।বিভিন্ন সাইট থেকে বড় বড় ভিডিও ডাউনলোড করতে IDM অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি সফ্টওয়ার।ইন্টারনেট ডাউনলোড ম্যানেজার এর ৫.১৮ ভারশন টা নামিয়ে নিন এর পরএক্সট্রাক্ট করুন , তারপর idman518.exe ফাইল টি সেটাপ দিয়ে নিন।এবার রানে গিয়ে C:\Program Files\Internet Download Manager লিখুন অথবা এই ডিরেক্টরি টা বের করুন।
এবার যেটা একটু আগে ডাউনলোড করলেন এবং এক্সট্রাক্ট করলেন সেখানে crack নামের একটা ফাইল আছে এবার crack ফোল্ডার থেকে IDMan নামের ফাইল টা এখানে কপি করুন, এবং এটি রিপ্লেস করুন শেষে আরেকটা কাজ crack ফোল্ডারে ২ টা রেজি: কি আছে , এখন আপনার পিসি যে ভারশন মানে 32বিট or 64বিট, আপনার পিসি যে ভারশনের সেই ভারশনটিতে ডাবল ক্লিক করুন , এবং ইয়েস করুন। এইবার আপনার ইন্টারনেট ডাউনলোড ম্যানেজার টি আর এক মাস পরে ডির্স্টাব করবেনা।

Friday, December 24, 2010

কম্পিউটার থেকে আপনার ফোল্ডার অপশন অদৃশ্য হলে কি করবেন

Hidden Folder Option

কম্পিউটার চালনায় প্রতিনিয়তই আমরা মুখোমুখি হই বিভিন্ন ধরণের সমস্যায়; আর এসকল সমস্যারই কিছু সমাধান নিয়ে সিরিয়াল ব্লগ লিখার ইচ্ছা আছে।
সাধারণত বিভিন্ন রিমুভেবল ডিভাইসের মাধ্যমে .exe এক্সেনশনের ফোল্ডার / অটোরান নামক .ini এক্সেনশনের ভাইরাসযুক্ত ফাইলে মাউসের ক্লিকের মাধ্যমে কম্পিউটার আক্রান্ত- হয়।
বিভিন্ন রিমুভেবল ডিভাইস যেমন : পেন ড্রাইভ, এম.পি.থ্রি প্লেয়ার, মোবাইলের মেমোরী কার্ড ও অন্যান্য মেমোরীযুক্ত ডিভাইস থেকেই সবচেয়ে বেশী আক্রান্ত হয়। এখানে আমি দুইটি পদ্ধতিতে সমাধান দেয়ার চেষ্টা করেছি। আশা করি সফল হবেন।
পদ্ধতি-০১
যদি সমপ্রতি ফোল্ডার অপশনটি অদৃশ্য হয় এবং কম্পিউটারটির পূর্বে যে তারিখে ভাইরাসমুক্ত ছিল তা যদি আপনার মনে থাকে তবে->>স্টার্ট মেনু
>> অল প্রোগ্রামস্‌
>> এক্সেসরিজ

সিস্টেম টুলস্‌ থেকে সিস্টেম রিস্টোর খুলুন তারপর নেক্সট করে ভাইরাসমুক্ত তারিখটি নির্বাচন করে রিস্টোর করে নিন।
পদ্ধতি-০২
খুব সমপ্রতি আক্রান- হলে কম্পিউটারের পাওয়ার অন করে কীবোর্ডের এফ-৮ বাটনটি প্রেস করতে থাকুন। একটি মেনু আসবে সেখান থেকে Last known good configuration নির্বাচন করুন এবং কম্পিউটারটি চালু হতে দিন।
পদ্ধতি-০৩
স্টার্ট মেনু থেকে রান এ যান এবং লিখুন gpedit.msc । এন্টার প্রেস করুন।
>> administractrive templates
>> Windows components
>> Windows explorer
>> Remove the folder options menu item from the tools menu
অপশনটি নির্বাচন করে enable করে আবার disable করে দিন।

দ্বিগুণ গতিতে ফাইল কপি


মেমোরী কার্ড, পেন ড্রাইভ ও কম্পিউটারের ফাইল আরো দ্রুত কপি করার  জন্য অনেকদিন ধরে সফটওয়্যার খুজছিলাম, অবশেষে একটা পেলাম। ভালই। অন্যান্য কিছু দারুণ ফিচার রয়েছে। ব্লগার ভাইরা ব্যবহার করে দেখতে পারেন। সরাসরি লিংক দিলাম

দীর্ঘস্থায়ী হোক আমার কম্পিউটার


আপনি কি জানেন আপনার পিসির যেসকল হার্ডওয়্যার ব্যবহার করছেন তা সঠিক ভাবে কাজ করছে কিনা ? এই তো সেদিন আমি একটি নতুন গেম নিয়ে আমার কম্পিউটারে সেট আপ করলাম। আমার সব ঠিক কনফিগারেশন আছে কিন’ গেমটি চলছিল না। ভেবে পেলাম না কেন? অনেক খোজাখুজির পর একটি সফটওয়্যার পেলাম (CheckIt Diagnostics ) নামে হার্ডওয়্যার চেক করার জন্য। দেখলাম আমার ভিডিও কার্ডটি সঠিক মেমোরী পায়নি কারণ এর নির্দিষ্ট ড্রাইভার দেওয়া হয়নি। এই প্রোগ্রামটি ব্যবহারও খুব সহজ আর খুবই গুরুত্বপূর্ণ কিছু ফিচার রয়েছে। কম্পিউটারের সকল যন্ত্রাংশ এটির মাধ্যমে চেক করা যায় নির্ভূলভাবে।

পিসির ড্রাইভার সিডি বা ডিভিডি হারিয়ে গেছে ?


কম্পিউটার ব্যবহারকারী যেকোন ব্যক্তির নিকট তার কম্পিউটারের বিভিন্ন ডিভাইসের ড্রাইভারগুলো অত্যন্ত জরুরী বিশেষ করে ল্যাপটপের। কারণ প্রতিটি ডিভাইসের সাথে মাত্র একটি করে ড্রাইভার‌ ডিস্ক দেওয়া হয় আর এই ডিস্কটিও দেখা যায় কিছুদিন পর হারিয়ে গেছে বা নষ্ট হয়ে গেছে। পরে উইন্ডোজটি সেটআপ দেওয়ার পর বোঝা যায় ড্রাইভারের গুরুত্ব কি। কারণ এই ড্রাইভার ছাড়া আপনার ডিভাইসসমূহ ঠিকমতো কাজ করবে না। যেমন সাউন্ড না আসা, ভিডিও ফেটে যাওয়া, ল্যান কার্ড না পাওয়া ইত্যাদি তবে

আপনি উইন্ডোজ সেভেন ব্যবহারকারী হলে এই সমস্যা থেকে অনেকটা মুক্ত থাকবেন কারণ উইন্ডোজ সেভেনে প্রচুর ড্রাইভার যুক্ত করা আছে এবং অনেক ড্রাইভার নিজে থেকে পেয়ে যায়। এক্সপি ব্যবহারকারী হলে স্বাভাবিক ভাবেই আপনি তখন কোথাও থেকে ড্রাইভার যোগাড় করার চেষ্টা করবেন এবং এতে যথেষ্ট ভোগান্তিও রয়েছে তা ভুক্তভোগীমাত্রই জানে। তবে আপনি একটু বুদ্ধি খাটালে এটি নিজেই যোগাড় করে নিতে পারেন ইন্টারনেট থেকে। বিষয়টি হলো আপনি যখন কোন ড্রাইভারের প্রয়োজন বোধ করবেন তখন নেটে সার্চ করতে গেলে হয়তো গুগলে ড্রাইভারটির নাম লিখে সার্চ দিবেন কিন্তু এতে এতই ফলাফল পাবেন আর কত যে ভূয়া লিংক পাবেন তার ইয়ত্তা নেই। তাই আমারা পরামর্শ হলো- গুগলে যদি সার্চ করতেই হয় তবে আপনার ডিভাইস কোম্পানীর নাম সার্চ করুন। যেমন আপনি চাচ্ছেন hp DV1000 মডেলের ল্যাপটপের ড্রাইভার। এখন করণীয় হলো নেটে এইচপি লিখে সার্চ করুন এতে এইচপি’র ওয়েব এড্রেসটি পাবেন সেখান থেকে Download সেকশনে গিয়ে আপনার মডেল নম্বরটি নির্বাচন করে একেবারে লেটেস্ট ড্রাইভারটি ডাউনলোড করে নিন।

গোপন ফাইল বা ফোল্ডারকে আরো গোপন করে রাখুন













ধাপ এ :- প্রথমে Start>Run এ গিয়ে Regedit লিখে এন্টার দিতে হবে।

ধাপ দুই:-এরপর যে উইন্ডোটি ওপেন হবে সেখান থেকে যথাক্রমে: HKEY_LOCAL_MACHINE>SOFTWARE>Microsoft>Windows>Current Version>Explorer>Advanced>Folder>Hidden>SHOWALL এ ক্লিক করতে হবে।
ধাপ তিন :- এরপর ডানপাশে যে লিষ্টটি দেখবেন সেখান থেকে CheckedValue তে ডাবল ক্লিক করতে হবে।
ধাপ চার :- সবশেষে Value data থেকে 1 কেটে 0 লিখতে হবে এবং OK করতে হবে।
ব্যস হয়ে গেল আর কোন হিডেন ফাইল বা ফোল্ডার টুলস্ মেনু শো করার পরও শো করবে না।
হিডেন ফাইল বা ফোল্ডার আবার দেখতে চাইলে উপরের জায়গায় গিয়ে যেখানে 0 দেয়া আছে সেখানে আগের মত করে 1 দিলেই আবার সব ফাইল বা ফোল্ডার দেখা যাবে।

নেটের স্পীড বাড়ান আর ডিসকানেক্ট রোধ করুন

আমার বন্ধুর সাথে চ্যাট করছিলাম, তাকে বললাম বন্ধু কিছুক্ষন অলস আছি একটা পোষ্ট লিখব টপিক দে, বন্ধুটি লিখল “Wait” ব্যস পেয়ে গেলাম টপিক।

আমরা বাংলাদেশের মানুষ কিছু কিছু ক্ষেত্রে অত্যন্ত ধৈর্যশীল, এর উৎকৃষ্ট উদাহরণ হল ইন্টারনেট থেকে ফাইল ডাউনলোড করা। অত্যন্ত কম গতি আর অনেক সময় আমরা বিদ্যুৎ সমস্যার কারণে একই ফাইল ১০ বার ডাউনলোড করার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়েছি। তারপরও আমাদের উৎসাহ থেকে যায়।
আজ সকলকে ইন্টারনেট ব্রাউজিং ও ফাইল ডাউনলোডের ক্ষেত্রে এই “ওয়েটিং” শব্দটিকে একটু দূবর্ল করার চেষ্টা করব একটি সফটওয়্যারের সাথে পরিচয় করিয়ে দিয়ে। OSS Internet Booster একটি ফ্রি-সফটওয়্যার যা আপনার ইন্টারনেট স্পীড বৃদ্ধি করবে এবং কম্পিউটার ইন্টারনেট থেকে যেসব ডাটা পাঠায় বা রিসিভ করে তা অপ্টিমাইজ করবে এবং আপনার আইএসপি (আপনার সার্ভিস প্রোভাইডার) থেকে ডিসকানেক্ট হওয়া রোধ করবে।

আইএসপি থেকে ডিসকানেক্ট হওয়া রোধ করতে:- Net Pinger > Ping settings > Enable Pinger
কম্পিউটার ইন্টারনেট থেকে যেসব ডাটা রিসিভ করে বা পাঠায় তা অপ্টিমাইজ করতে:- RAM booster > RAM configuration > Enable optimize automatically when alarm level is reached

মনিটর কেনার আগে একটু ভেবে দেখুন...

img
এলসিডি মনিটরগুলোর ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো হচ্ছে রেজ্যুলেশন সাপোর্ট, কনট্রাস্ট রেশিও, রেসপন্স টাইম ও রিফ্রেশ রেট। তাই এগুলোর মান দেখেই আপনি সহজে ভালো মানের মনিটর বাছাই করতে পারবেন। প্যানেল টাইপ বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভালো মানের পিকচার পাওয়ার জন্য,কিন্তু বাজারের বেশিরভাগ মনিটরের প্যানেল টাইপ হচ্ছে টুইস্টেড নেমাটিক বা TN প্যানেল,তাই এ নিয়ে তেমন একটা না ভাবলেও হবে।
সঠিক আলো ও প্রয়োজনীয় অন্ধকারের মধ্যে সমতা রেখে আলো ছায়ার সঠিক মিশ্রণে ছবি আরো স্পষ্ট করে তোলার জন্য বেশি কনট্রাস্ট রেশিওযুক্ত মনিটর কেনা ভালো।
তবে কেনার আগে কনট্রাস্ট রেশিওর মান টিপিক্যাল না ডাইনামিক হিসেবে দেয়া আছে তা দেখতে হবে।ডাইনামিকের ক্ষেত্রে ৫০০০০:১ এবং টিপিক্যালের ক্ষেত্রে ১০০০:১ হলেই হবে।
সাদা থেকে কালো,কালো থেকে কালো বা কালো থেকে সাদা রং পরিবর্তনে সাড়া দিতে পারে,তার পারিমাণ নির্ধারণ করা হয় রেসপন্স টাইম যত কম হবে তত ভালো। তাই রেসপন্স টাইম ২-৫ মিলিসেকেন্ড সাপোর্টেড মনিটর কেনা উচিৎ দ্রুত ট্রানজিশন পাওয়ার জন্য।
মনিটরে কিছু প্রদর্শিত হচ্ছে এমন সময় মনিটর প্রসেসর থেকে প্রতি সেকেন্ডে কি গতিতে ডাটা ট্রান্সফার করতে সক্ষম,তার রিফ্রেশ রেট দিয়া পরিমাপ করা হয়। রিফ্রেশ রেট যত বেশি হবে মনিটরের স্ক্রীন তত কম কাপবে এবং নিখুঁত দেখাবে।
বাজারের প্রতিটি ব্র্যান্ডই তাদের মনিটরের সাথে ফিচার লিস্টে সবগুলো ফিচারের পরিপূর্ণ বিবরণ দিয়া থাকে।তাই এগুলো দেখে মনিটর যাচাই বাছাই করা তেমন সমস্যার কোনো কাজ নয়। কিছু ব্র্যান্ডের নিজস্ব কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে যেমন- কিছু মনিটরের ব্রাইটনেস ভালো,কিছুর কালার ডেপথ ভালো ,কিছুর ডিজাইন বেশ আকর্ষণীয়,কিছুর ডিজাইন বেশ আকর্ষণীয় ,কিছুতে নতুন টেকনোলজির ব্যবহার করা হয়েছে এবং কিছুতে ইউজার ফ্রেন্ডলি ইন্টারফেস রয়েছে।এসব সুবিধার কথা বিবেচনা করে যে ব্র্যান্ডের মনিটর ভালো লাগে ,তা নির্বাচন করুন। তবে মূল যে বৈশিষ্ট্যগুলো রয়েছে সেগুলোর ব্যাপারে কোনো আপস না করে ভালো মনিটর কিনুন। ডিজাইন বা এক্সট্রা ফিচারের দিকে নজর দিতে গেলে ঝামেলায় পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এল ই ডি এল সি ডি মনিটরগুলো বেশ ভালো। তাই দাম একটু বেশি হলেও তা কেনার চেষ্টা করুন...।

Thursday, December 23, 2010

অফিস প্রোগ্রামে সিরিয়াল নম্বর সংযুক্তিকরণ

যারা বার বার মাইক্রোসফট অফিস প্রোগ্রামটি ইন্সটল করেন তাদের জন্য আজ একটি ছোট্ট টিপস দেব। সাধারণত অফিস প্রোগ্রামটি যতবার ইন্সটল করা হয় ততবারই এর সিরিয়াল নম্বরটি দিতে হয়। অনেক সময় এটি বিরক্তিকর বা সময় নষ্টকারী মনে হয়। তাই এখন দেখব কিভাবে সিরিয়াল নম্বরটি অফিস প্রোগ্রামের সাথে পুরোপুরি সংযুক্ত করে দেওয় যায়।

প্রথমে অফিস প্রোগ্রামটি আপনার কম্পিউটারে কপি করে নিন। এবার অফিসের সেটআপ ফোল্ডার থেকে setup.ini ফাইলটি খুজে বের করে ফাইলটি খুলে নিচের মতো করে যুক্তি করুন, খেয়াল রাখুন এক্ষেত্রে সিরিয়াল নম্বরগুলো মাঝে যেন কোন স্পেস না থাকে এবং আপনি সেটআপ ফাইলটি খুজে পাবেন direct root এ অথবা FILES/SETUP ফোল্ডারে।
\\PIDKEY=<product key without dashes> in option section>\\
[Options]
PIDKEY=********************

ল্যাপটপ ইউজার দের কিছু কমন সমস্যা… ……………….&…………. সমাধান

বাংলাদেশের বর্তমান বিদ্যুৎ এর প্রকট এই সমস্যায় মানুষের নিরবিচ্ছিন্ন কম্পিউটিং উপভোগ করার জন্য সামান্য দাম বেশি দিয়ে হলেও একটা ডেস্কটপের চেয়ে ল্যপটপ কেনাটাকেই প্রাধান্য দেয়
আর দিবেও বা না কেন, কারন ক টাকাই আর দাম বেশি পরে? ৩ ঘন্টা ব্যাকাপের জন্য আইপিএস কিনতে গেলে ডেস্কটপের যা দাম পরবে সেটা হিসাব করতে গেলে ল্যাপটপ এর দাম অনেক কম-ই মনে হবে।

আগে ডেস্কটপ ইউজ করেছে উইনডোজ সেটাপ দেয়া ডালভাত হয়ে গেছে এরকম মনে করে সেই ডালভাত ল্যাপটপের উপর প্রয়োগ করতে যান অনেকই। কিন্ত সামান্য কিছু বিষয় না জানার জন্য অনেক প্রবলেমে পরতে হয় অনেকের। আর এর ফায়দা নেয়- ল্যাপটপের সার্ভিস সেন্টার গুলা। কোনখানেই তো ১০০০টাকার নিচে কেউ সার্ভিস করে না। সেটা শুধু উইন্ডোস সেটাপ হলেও। আইডিবি-র কিছু প্রতিষ্ঠান আছে যারা হাবে ভাবে অনেক কিছু দেখাবে, কাজের বেলায় ঠনঠন তারাও ১৫০০টাকা চেয়ে বসে শুধু উইন্ডোজের জন্য। আমার আগে ধারনা ছিল আইডিবির টেকনিক্যল লোকগুলা অনেক কিছু জানে। কিন্তু বাস্তবে তাদের নিয়ে কাজ করতে গিয়ে দেখেছি আসলে কিছুই পারেনা, শুধু সিডি ঢুকিয়ে নেক্সট নেক্সট করা ছারা। তবে রিশিত,এবিসি কম্পু এর কয়েকজনকে বেশ ভাল লেগেছে। এই কথাগুলা আসলে বলা আপনাদের সাবধান করার জন্য, কোন প্রবলেমে আপনারাই গুগলের সাহায্য নিয়ে অনক কিছু সলভ করতে পারবেন যেগুলা আইডবিতে নিলে আজগুবি সমাধান শুনবেন। উল্টা টাকাও খসবে...
সমস্যা ১:
উইনডোস ভিসতা বা সেভেন সেটআপ হয়, এক্স পি হয় না:
খুব কমন সমস্যা। এটা হয় কারন এখনকার সব ল্যাপটপেই সাটা মুড ahci mode করা থাকে। আপনার এক্স পি ভার্সনটি যদি এই মুড সাপোর্ট না করে তাহলে একটা ব্লু স্ক্রীন দিয়ে রিস্টার্ট হয়ে যাবে। ভয় পাবার কিছু নেই। আপনি একটি সাটা মুড এনাবলড সিডি দিয়ে ট্রাই করলে হয়ে যাবে। ( রিকমেন্ডেড পদ্ধতি- কারন- সাটা মুডে হার্ডিস্ক আই/ও এর স্পিড বেশি থাকে, ৩জিবি/সে)
অথবা- বায়োসে ঢুকুন। এটা ঢুকতে হলে ব্র্যান্ড ভেদে ডেল (del) কী অথবা এফ২ কী প্রেস করতে হবে।
এরপর সাটা মুড এ যেতে হবে। ahci mode টা ডিসেবল দিন। কোন কোন ব্রান্ড এ ahci mode আর IDE মুড শো করে। ওখানে IDE মুড টা সিলেক্ট করে দিন। এরপর এফ১০ কী দিয়ে সেভ করে বের হয়ে আসুন।
তারপর আপনার পুরানো এক্সপি সিডি দিয়েই যথারিতি সেটাপ দিন।

সমস্যা২
এত্ত ফাস্ট কোর সিরিজের প্রসেসর কিন্তু এক্সপিতে স্লো কেন!!
মাইক্রোসফট উইন সেভেন কে প্রমোট করার জন্য এখন সব ল্যাপটপ ম্যানুফেকচার কোম্পানিকে বাধ্য করে সেভেন দিয়ে প্রোডাকট বের করতে। তাই সব ড্রাইভার গুলা সেভেনে খুব ভাল চলে। আর ওয়েবসাইটেও ড্রাইভার গুলা সেভেন সাপোর্টেড থাকে।এক্সপির জন্য নয়। আর কোর সিরিজের ( কোরে আই৩, আই ৫, কোর৭) প্রসেসরগুলা এক্সপির চেয়ে অনেক ভাল পারফর্মেন্স দেয় সেভেনে।
বাংলাদেশে কাস্টমাররা এক্সপিতেই সুবিধা বেশি পাওয়ার কারনে দোকানগুলাতে এক্সপি দিয়ে দেয়। এগুলার ড্রাইভার অন্য মডেল ঘেটে ঘুটে কেদে কেটে বের করা। সবক্ষেত্রে সঠিক ড্রাইভার দেয়া হয় না , তাই পারফরমেনস ভাল পাওয়া যায় না।
তাই পরামর্শ হল যদি আপনার ল্যাপটপে এক্সপি-ই চালাটে হয় তাহলে ডুয়েল কোর বা কোর টু ডুয়ো প্রসেসর এর ল্যাপটপ কিনুন। কারন এগুলার এক্সপি ড্রাইভার এভেইলেবল এবং নেটেও পাওয়া যায়।

সমস্যা ৩
ড্রাইভার ইন্সটল
ল্যাপটপ কেনার সময় আমরা অনেকেই খুশিতে ল্যাপটপ পেয়েই ভুলে যাই অন্য দরকারি কথা। যেমন ড্রাইভার ডিভিডি। অনেক সময় ও এস দেবার সময় ড্রাইভার ভুলে দোকানেই রেখে চলে আসেন অনেকে।এই ভুল করা যাবে না।
একটা ড্রাইভার ডিভিডি তে যেই ড্রাইভার নেই সেই ড্রাইভারেরও সফটওয়ার দেয়া থাকে। গণ হারে অনেক ড্রাইভার দেয়া থাকে। ভুলে ওগুলা ইন্সটল করে ফেললে বিপদেই পরবেন।
তাই সবচে ভাল হল ওরিজিনাল ওএস সহ লয়াপটপ কেনা। কারন এগুলার রিকভারি হার্ডিস্কেই থাকে, যখন তখন সিডি ছাড়াই ইন্সটল করা যায়। একারনে এগুলার সাথে কোন সিডি দেয়া হয় না। নিয়ম হল এরকম উইন্ডোস সহ ল্যাপি কিনলে কেনার পরপরপই রিকভারি টি ডিভিডিতে বার্ন করে ফেলা। এটা কেনার সময় দোকান থেকে দেখে নিবেন অবশ্যই।
আর যদি পাইরেটেড ওএস দিয়ে নেন তাহলে অবশ্যই ডিভিডি ড্রাইভার থাকবে। সেখান থেকে শুধুমাত্র দরকারি ড্রাইভার গুলা আলাদা করে হার্ডিডস্সকে কপি করে দিতে বলুন কেনার সময়-ই। নইলে অপ্রয়োজনীয় ড্রাইভার ইন্সটল করে পিসি হ্যং বা স্লো এর মত সমস্যায় পরবেন। আবার যখন ওয়ারেন্টি শেষ হয়ে যাবে- এই ড্রাইভার নিতে আপনার মিনিমাম ১০০০ টাকা শেষ হবে। কারন আপনি বুঝবেন না কোন ড্রাইভারের জন্য কোন কোন সফটওয়ার দিতে হবে।

আজ আর নয়, হাত ব্যথা হয়ে গেছে। এত খানি পড়তে যদি আগ্রহ পান তবে পরে কিছু লেখার আশা রাখি।

একটা টিপস- সবসময় যেই ব্রান্ড সেইটার সার্ভিস সেন্টার থেকে সার্ভিস নেবার চেস্টা করবেন। ওয়ারেন্টি শেষ হবার আগেই আপনার ড্রাইভার ব্যকাপ বা জিগ্গাসা জেনে নিবেন অবশ্যই।

Wednesday, December 22, 2010

একেবারে ডিলিট করা ফাইল বা মুভি ফিরিয়ে আনুন!

img
আমরা সবাই কম্পিউটারে একটা কাজ সবসময় করি। সেটা হল ডিলিট। আমরা অনেক সময় অনেক ফাইল ডিলিট করে থাকি আর অনেক গুলার মধ্যে প্রয়োজনীয় কিছু ফাইলও থাকে। দেখা গেল অন্য মনস্ক হয়ে ওই প্রয়োজনীয় ফাইলটা ডিলিট করে ফেলি যা Recycle Bin য়েও থাকে না। আবার অনেক সময় ২০-৩০দিন আগে ডিলিট করেছি এমন ফাইল বা মুভি দরকার হয়ে পরে যে কার কাছেই নেই। তখন মনটা অল্প হলেও খারাপ হয়ে যায়।

আমাদের মনটা অনেক মূল্যবান যাকে সহজে কষ্ট দেওয়া ঠিক না। তাই মনে আনন্দ ফিরে পাওয়ার জন্যই Glary Utilities এমন একটি option তৈরি করেছে যা ৩০-৫০দিন পর্যন্ত আগের ডিলিট করা ফাইল বা মুভি তা যত বড় সাইজের হক না কেন ফিরিয়ে আনা যায়।


ডিলিট ফাইল ফিরিয়ে আনার নিয়মাবলিঃ
১. Glary Utilities প্রোগ্রামটি open করে file bar এর modules এ যান।
২. Privacy & Security এ ক্লিক করলে File Undelete নামের একটি অপশন আসবে। ক্লিক করুন।
৩. যে ড্রাইভ থেকে ডিলিট করেছেন সেই ড্রাইভ সিলেক্ট করে search এ ক্লিক করুন।
৪. কিছুক্ষন অপেক্ষার পর ওই ড্রাইভে যত ফাইল ডিলিট হইছে তা আপনাকে দেখাবে।
৫. সেখান থেকে আপনার প্রয়োজনীয় ফাইলটি সিলেক্ট করে নিচে Restore এ ক্লিক করে কথায় Restore করবেন তা দেখিয়ে দিয়ে ok দিন। ৫-১০ সেকেন্ডের মধ্যেই পেয়ে যাবেন আপনার হারানো ফাইল বা মুভি।

বিঃ দ্রঃ ড্রাইভের পার্টিশন পরে ফেললে ফাইল ফিরে পাওয়া যাবে না।

Glary Utilities আরও কিছু প্রোগ্রাম আছে যা নিত্যদিনে দরকার হয়। যেমনঃ
১. SPYWARE remove করে।

২. Drive এ কোন অপ্রয়োজনীয় temp বা cookies থাকলে remove করে।
-->temp আর cookies এই দুটোই চরম খারাপ একটা জিনিস। কম্পিউটারকে slow আর বিপদে ফেলানোর জন্য যথেষ্ট এমনকি এরাই দায়ী। virus খুব তাড়াতাড়ি কম্পিউটারকে আক্রোমন করতে এরাই সাহায্য করে।

৩. অপ্রয়োজনীয় Shortcut icon থাকলে remove করে।
-->Shortcut icon মানে এর আসল ফাইল ডিলিট করা হয়েছে কিন্তু এর Shortcut টি কোথাও থেকে থাকে যা আমরা খেয়াল করি না এগুলো জমে থাকতে থাকতে কম্পিউটার RAM এর উপর অনেক চাপ প্রয়োগ করে যার ফলে কম RAM ব্যবহারকারীদের কম্পিউটার slow হয়ে যায়।

৪. Empty folder ডিলিট করতে সাহায্য করে।
-->Empty folder কম RAM ব্যবহারকারীদের কম্পিউটার slow করে দেয়।

এছাড়াও এতে অনেক সুবিধা রয়েছে। ব্যবহার করলেই বুঝতে পারবেন।


ডাউনলোড লিঙ্কঃ
[url]http://download.cnet.com/3001-2094_4-10508531.html?spi=6b2c193ff2991a7225f185bc93589889[/url]


কিন্তু আপনি এটা trial version পাবেন। যাতে অনেক option ই কাজ করবে না। full version উপভোগ করতে serial number টা ডাউনলোড করে নিন। registration option টি ক্লিক করে name ও serial number দিয়ে ok করে বেরিয়ে আসুন।
লিঙ্কঃ [url]http://www.mediafire.com/?vsk35tcus1df7qv[/url]

Monday, December 20, 2010

জেনে রাখুন কাজে আসবে

১. উইন্ডোজ এক্সপিতে একসাথে একাধিক ফাইল রিনেম করা যায়। Ctrl+a দিয়ে সবগুলো ফাইল সিলেক্ট করুন। যেকোন একটা ফাইলের উপর রাইট মাউস ক্লিক করে রিনেম করুন অন্য ফাইলগুলোও সিরিয়ালী রিনেম হয়ে যাবে।
২. উইন্ডোজের কোন ফাইল বা ফোলডার ভুলে ডিলিট করে ফেলেছেন সাথে সাথে Ctrl+z চাপ দিন চলে অসবে।
৩. কোন একটা প্রোগ্রাম ক্রেক বা সিরিয়াল সহ ডাউনলোড করতে চাইলে গুগল এ গিয়ে লিখুন “প্রোগ্রামটার নাম warez“। যেমনঃ- winzip warez লিখে সার্চ দিন। এই কাজের জন্য আমি কোন দায়িত্ব নেবনা। নিজ দায়িত্বে করবেন।
৪. নেটওয়ার্ক প্রিন্টার ইনস্টল করার সহজ পদ্ধতি হচ্ছে উইন্ডোজের এড্রেসবারে ডাবল শ্লেস দিয়ে যে কম্পিউটারটাতে প্রিন্টার লাগানো আছে তার নাম লিখে এন্টার দিন (যেমনঃ- \\computername)। শেয়ার করা প্রিন্টারটা দেখাবে। ওটার উপর রাইট মাউস ক্লিক করে connect এ ক্লিক করুন। উইন্ডোজ ৯৮ এ connect এর পরিবর্তে Install লেখা থাকবে।
৫. ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার অথবা মজিলা ফায়ারফক্স ব্যবহারকারীদের ওয়েব এড্রেস পুরোটা লিখতে হয়না। যেমনঃ- এড্রেস বারে yahoo লিখে Ctrl+Enter দিন সয়ংক্রিয়ভাবে প্রথমে www. এবং শেষে .com বসে যাবে।
৬. উইন্ডোজে একসাথে একাধিক ধরনের ফাইল সার্চ করা যায়। যেমনঃ- *.mpg, *.avi, *.mp3 লিখে সার্চ দিন।
৭. উইন্ডোজ ২০০০ এ এডমিনিস্ট্রেটর পাসওয়ার্ড জানা থাকলে নেটওয়ার্কের যেকোন কম্পিউটারের হার্ডডিস্ক একসেস করতে পারবেন। যেমনঃ- এড্রেস বারে লিখুন
\\computername\c$
এখানে c$ এর জায়গায় যে ড্রাইভের একসেস দরকার সেই ড্রাইভ লেটারটা দিবেন।
৮. অনেক প্রোগ্রাম এডমিনিস্ট্রেটর প্রিভিলেজ ছাড়া সেটাপ হয়না। সেক্ষেত্রে লগঅফ করে এডমিনিস্ট্রেটর হিসেবে লগইন করার দরকার নেই। প্রোগ্রামটার উপর Shift বাটন চেপে ধরে রাইট মাউস বাটন ক্লিক করুন Run as একটা অপশন দেখতে পাবেন। সেখানে ক্লিক করুন এবার এডমিনিস্ট্রেটর নেম ও পাসওয়ার্ড দিলেই প্রোগ্রামাটা রান হয়ে যাবে।
pen drive কে RAM বানান
অনেক দিন পর আবার পোষ্ট করতে বসলাম ।
আজ একটি গুরুত্ব পূর্ন বিষয় নিয়া পোষ্ট করব
আমাদের অনেকের কম্পিউটারে RAM কম থাকায় কম্পিউটার slow থাকে , আবার RAM এর দাম বেশি হওয়ায় অনেকে RAM Change করতে পারেন না । আশা করি আমার এই পোষ্ট তাদের উপকারে আসবে । এখন বলি কি করতে হবে
প্রথমে 2GB র কম একটি Pen drive নিবেন , তারপর এটিকে Format করবেন , Format করার পর Rename করবেন RAM Drive নামে , তারপর My Computer এ গিয়ে Advance এ যাবেন তারপর Performance এ যাবেন তারপর আবার Advance এ যাবেন তারপর Change এ Click করে RAM Drive Select করার পর নিচে Memory Show করবে এবং নিচে দুইটা বক্স আসবে , দুইটা বক্সেই Show করা Memory থেকে 5 বাদ দিয়ে Memory টা লিখবেন তারপর Apply করে Pc Restart করেন । ইনশাল্লাহ Pc Frist হবে ।
সতর্কতা : Pen Drive Undo না করে খুলবেন না । মানে যে Settings গুলো করেছেন তা আবার Change করে তবে Pen Drive খুলবেন ।
পোষ্ট কারো উপকারে লাগলে বলবেন ।
কমপিউটারের পারফরমেন্স বাড়ান
বায়োস সেটিং

কমপিউটার বুটিং হওয়ার সময় ডিলিট কী চেপে বায়োসে প্রবেশ করুন (কমপিউটারভেদে F1, F10 ইত্যাদি)৷ তারপর নিচের অপশনগুলো পরিবর্তন করুন-

Quick power on self test এনাবল রাখুন
Boot up floppy seek ডিজাবল করুন
ফার্স্ট বুট ডিভাইস হিসেবে HDD-0 কে সেট করুন
Report no FDD for windows ডিজাবল করুন
CPU L1 (internal cache) এনাবল রাখুন
CPU L2 (external cache) এনাবল রাখুন
PCI/VGA palette snoop ডিজাবল করুন
IDE HDD auto detection এনাবল রাখুন
Video ram shadow এনাবল রাখুন
Antivirus protection এনাবল রাখুন
AGP apparature size আপনার মোট ৠামের এক-চতুর্থাংশ নির্ধারণ করে দিন
HDD smart capability এনাবল রাখুন

Saturday, December 18, 2010

visit korum mukto blog.com

www.muktoblog.com

ইন্টারনেটে গণিতের নানা আয়োজন

img
নবমবারের মতো শুরু হচ্ছে গণিত উৎসব। উৎসব সামনে রেখে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে আগ্রহ বাড়ছে। গণিতের নানা খবর নিয়ে নতুনভাবে সাজানো হয়েছে গণিত অলিম্পিয়াডের ওয়েবসাইট (www.matholympiad.org.bd)। এ ওয়েবসাইটে গণিতের নানা খবরের পাশাপাশি অলিম্পিয়াড রিসোর্সে পাওয়া যাবে গণিতবিষয়ক আর্টিকেল, টিউটোরিয়াল, গণিতের বইয়ের খবর। আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াডের (আইএমও) বাংলাদেশের অবস্থানের তথ্য পাওয়া যাবে বাংলাদেশ ইন আইএমও লিংকে। পূর্বে অনুষ্ঠিত গণিত উৎসবের প্রশ্ন পাওয়া যাবে বিডিএমও প্রশ্ন বিভাগে। এ ছাড়া গুরুত্বপূর্ণ লিংক বিভাগে আইএমও, এশিয়া প্যাসিফিক ম্যাথ অলিম্পিয়াডসহ গণিতের আন্তর্জাতিক নানা খবর পাওয়া যাবে। গণিত ইশকুল বিভাগের সব তথ্য রয়েছে প্রথম আলোয় প্রকাশিত গণিত ইশকুল পাতায়। এর পাশাপাশি এবারই প্রথম চালু হয়েছে গণিত অলিম্পিয়াড ব্লগ (www.matholympiad.org.bd/blog)। এতে গণিত উৎসবের নানা ঘটনার তাৎণিক আপডেট থাকবে। এ ছাড়া গণিত উৎসবসম্পর্কিত নানা খবরও পাওয়া যাবে গণিত ব্লগে। গণিত ব্লগ ছাড়াও গণিতের নানা বিষয়ে আলোচনা করতে চালু হয়েছে গণিত ফোরাম (www.matholympiad.org.bd/forum)। উৎসবের নানা তথ্য নিয়ে প্রথম আলোর ওয়েব সংস্করণের থাকছে বিশেষ আয়োজন। এ ছাড়া সারা দেশে অনুষ্ঠিত গণিত উৎসবের তথ্য ইন্টারনেট রেডিও রেডিও বিজয় (www.radiobijoy.com) সম্প্রচার করবে এবং ঢাকা উৎসবের পুরো অনুষ্ঠান ওয়েবসাইটে সরাসরি সম্প্রচার করবে কম্পিউটার জগৎ (www.comjagat.com)। এছাড়া ফেসবুকে বিডিএমও'র অফিসিয়াল পেজে এবং টুইটারে থাকছে খরব। সব মিলিয়ে পুরো গণিতের আয়োজনের নানা খবর পাওয়া যাবে ইন্টারনেটেও।

পছন্দের প্রোগ্রাম থাকবে সবচেয়ে উপরে

কিছু কিছু প্রোগ্রামে ‘Always on Top’ নামের একটি সুবিধা আছে ফলে উক্ত প্রোগ্রামটিকে অনান্য চলতি প্রোগ্রামের উপরে রাখা যায়। কিন্তু যেসব প্রোগ্রামে ‘Always on Top’ সুবিধা নেই সেগুলোকে উপরে রাখা যায় না। তবে ডেক্সপিনস নামের ৯৬ কিলোবাইটের ফ্রিওয়্যার একটি সফটওয়্যার দ্বারা এই সুবিধা পাওয়া যায়। সফটওয়্যারটি www.snapfiles.com/get/deskpins.html বা http://users.forthnet.gr/pat/efotinis/programs/deskpins.html থেকে ডাউনলোড করে ইনস্টল করে নিন। এবার সফটওয়্যারটি চালু করলে সিস্টেমট্রেতে একটি পিনের আইকন আসবে। এই আইকনে ক্লিক করলে মাউস পয়েন্টারটি পিন হবে, এখন যে সক্রিয় প্রোগ্রামের টাইটেলবারে পিনটি দ্বারা ক্লিক করবেন সেই প্রোগ্রামটি পিনআপ হবে এবং ‘Always on Top’ হিসাবে ব্যবহৃত হবে। ‘Always on Top’ বাদ দিতে চাইলে টাইটেলবারের লাল পিনের উপরে ক্লিক করলেই হবে।

টাইটেলবারে বাড়তি কিছু বাটন

সাধারণত কোন প্রোগ্রামের টাইটেলবারে তিনটি বাটন থাকে। এগুলো হচ্ছে মিনিমাইজ বাটন, ম্যাক্সিমাইজ/রিস্টোর বাটন এবং ক্লোজ বাটন। এই টাইটেলবারে যদি সিস্টেম ট্রেতে মিনিমাইজ করার বাটন, সব সময়ে উপরে রাখার বাটন, প্রোগ্রাম লুকানোর বাটন, প্রোগ্রামটি সচ্ছ করার বাটন ইত্যাদি যুক্ত করা যায় তাহলে কেমন হয়! এমনই সুবিধা দিচ্ছে এক্সট্রাবাটন সফটওয়্যার। মাত্র ১ মেগাবাইটের মত ফ্রি এই সফটওয়্যারটি www.xtrabuttons.com থেকে ডাউনলোড করা যাবে। সফটওয়্যারটি ইনস্টল করার পরে টাইটেলবারে নয়টি বাটন আসবে। এগুলো হচ্ছে Minimize to Tray, Minimize to Common Tray, Minimize to Box, Roll-up/Unroll, Always on top, Push to Background, Transparency Present, Tune Transparency এবং Run Application to copy| এছাড়াও কোন বাটন বাদ দিতে চাইলে সিস্টেম ট্রেতে থাকা এক্সট্রা বাটনের প্রোপার্টিসে গিয়ে করা যাবে। আর টাস্কবারের চলতি প্রোগ্রামের উপরে মাউসের ডান বাটন চাপলে সকল বাটনের অপশনই আসবে। সফটওয়্যারটির ফলে সহজেই চলতি প্রোগ্রাম নিয়ন্ত্রণ করা যাবে।

Wednesday, December 15, 2010

যেখানে রয়েছে দুনিয়া কাঁপানো তথ্যভাণ্ডার

সম্প্রতি বিশ্বব্যাপী আলোড়ন তোলা উইকিলিকসের সার্ভার রুমসহ সুইডেনের যে জায়গা থেকে উইকিলিকসের যাবতীয় কর্মকান্ড নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে, সেখানকার বেশ কিছু ছবি প্রকাশ করেছে প্রভাবশালী ম্যাগাজিন টাইম-এর অনলাইন সংস্করণ। এরই কিছু ছবি অবলম্বনে আজকের ফটো ফিচার।


সার্ভার
উইকিলিকস যখন যুক্তরাষ্ট্রের কুটনৈতিক নানা গোপন তথ্য ফাঁস করে দিতে শুরু করে, ঐ সময় উইকিলিকসের যাবতীয় তথ্যাদি সংরক্ষিত ছিল সুইডিশ ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার বানহফ-এ। এদের ডেটা স্টোরেজ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ব্যবহৃত ও বর্তমানে পরিত্যক্ত এক বাঙ্কারে অবস্থিত। মূলত এটিই উইকিলিকসের সার্ভার রুম, যেখানে ২৫০,০০০ গোপন তথ্য সংরক্ষিত রয়েছে।




প্রবেশ পথ
স্টকহোমের শহরতলীতে অবস্থিত একটি পার্কের ১০০ ফুট নিচে অবস্থিত এই ডেটা স্টোরেজ।




ক্যাভার্ন
ডেটা স্টোরেজের সঙ্গে অবস্থিত অফিসটি রিডিজাইন বা নতুন করে তৈরির সময় প্রকৌশলীরা ১৯৬০-এর জেমস বন্ড ছবি থেকে আইডিয়া নিয়েছেন বলেও জানা গেছে।




ব্যাকআপ প্ল্যান
কোনো কারণে বিদ্যুৎ সমস্যা দেখা দিলেও যেন সমস্ত সুযোগ-সুবিধাগুলো চালু থাকে তা নিশ্চিত করতেই দু’টি পুরনো জার্মান সাবমেরিন ইঞ্জিন জরুরী ব্যাকআপ জেনারেটর হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।




মিটিং রুম
মূল সার্ভার রুমের ঠিক উপরেই একটি বাতিল গ্লাস করিডর এবং একটি গোলাকার কাঁচের মিটিং রুম রয়েছে।



অফিস স্পেস
ভূগর্ভস্থ অফিস যেন আরামদায়ক ও প্রকৃতির কাছাকাছি মনে হয় সেজন্য রয়েছে নকল গাছ, ঝর্ণা ও অ্যাকুরিয়ামের ছোঁয়া!

এখন পর্যন্ত নিশ্চিন্তেই সুইডেনের এই ভূগর্ভ থেকেই গোপন তথ্যাদি ফাঁস করে আসছে উইকিলিকস। বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন নামে ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন করে রেখেছে এর কর্তৃপক্ষ। ফলে, মূল সাইট ছাড়াও আরো অনেক মিরর সাইটের মাধ্যমে উইকিলিকসের ডেটা দেখা সম্ভব। সুইডেনে বসে এসব ডেটা বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দেয়া সম্ভব হচ্ছে কারণ সুইডিশ নিয়মানুসারে কর্তৃপক্ষ কোনো তথ্যের উৎস সম্পর্কে প্রশ্ন করতে পারে না। তাই স্টকহোমের বাতিল ওয়ার বাঙ্কারকে উইকিলিকসের তথ্যভাণ্ডার হিসেবে ব্যবহার করার ‘আদর্শ স্থান’ বলেই অভিমত টাইম ম্যাগাজিনের।

আপনার হারিয়ে যাওয়া ফাইল এবং হার্ড-ডিস্কের পার্টিশনকে খুব সহজে ফিরিয়ে আনুন

আমরা কম বেশী অনেকে ভুলবশত আমাদের প্রয়োজনিয় ফাইল এমনকি হার্ড-ডিস্কের পার্টিশন ডিলিট করে ফেলি যা পরবর্তীতে আমদেরকে অনেক কষ্ট করে ঐ ফাইল এবং হার্ড-ডিস্কের পার্টিশনগুলো আনতে হয়। আজ আমি আপনাদেরকে একটি সফটওয়্যারের সাথে পরিচয় করিয়ে দিব যা আপনার জন্য নিচে উল্লেখ করা কাজ করতে সক্ষম।

১- ফাইল পুনঃউদ্ধার করতে সক্ষম

২- মুছে যাওয়া হার্ড-ডিস্ক পার্টিশন ফিরিয়ে আনতে সক্ষম

৩- ISO ইমেজকে সিডিতে রাইট করতে সক্ষম।

এখন আমি আপনাদেরকে দেখাব কিভাবে আপনি আপনার মুছে যাওয়া হার্ড-ডিস্কের পার্টিশন উদ্ধার করবেন।

প্রথমে আমি আমার কম্পিউটারের E,F,G হার্ড-ডিস্ক পার্টিশনগুলো ডিলিট করব। নিচের ছবিটি দেখুন



আমার ঐ হার্ড-ডিস্ক পার্টিশন ডিলিট করার পর আমার কম্পিউটারের হার্ড-ডিস্কের বর্তমান অবস্থা নিচের ছবিতে



এখন ডিলিট হয়ে যাওয়া হার্ড-ডিস্ক পার্টিশন ফিরিয়ে আনার জন্য Active Recovery Software টি ইন্সটল করে Start menu থেকে Active Partition Recovery প্রোগ্রামটি অপেন করতে হবে। অপেন করার পরে নিচের মত একটি ছবি আসবে।



এইখান থেকে এখন আমি আমার পুরো হার্ড-ডিস্কটি সিলেক্ট করে Super Scan করব।



এখন এইখান থেকে ডিলিট করা হার্ড-ডিস্ক পার্টিশন ফিরিয়ে আনতে Start -এ ক্লিক করতে হবে। এরপর পার্টিশন রিকভার করার কাজ শুরু হবে। পার্টিশন রিকভার হয়ে গেলে, এখন কাঙ্খিত ড্রাইভটি সিলেক্ত করে Recover-এ ক্লিক করতে হবে।



হার্ড-ডিস্ক পার্টিশন রিকভার হয়ে গেলে কম্পিউটার একটি মেসেজ দিবে নিচের ছবির মত



এখন দেখুন আমার কম্পিউটারে আমার ডিলিট করা E Hard Disk Partition-টি রিকভার হয়ে গেছে। নিচের ছবিতে দেখুন



ডাউনলোড Active recovery full version

Monday, December 13, 2010

Fitness Bangladesh ফিটনেস বাংলাদেশ

Fitness Bangladesh ফিটনেস বাংলাদেশ

Creating Awareness among Bangladeshi People on Exercise, Fitness, Healthy Living and Wellness








For your fitness please login to   http://fitnessbd.com/

বিকল্প শক্তি উৎসের সন্ধানেঃ বায়োগ্যাস প্লান্ট

biogas

বায়োগ্যাস প্লান্ট এক ধরনের সাশ্রয়ী প্রযুক্তি। আর বিকল্প শক্তি উৎসের সন্ধানে এই বায়োগ্যাস প্রযুক্তি হতে পারে আমাদের দেশে আশীর্বাদস্বরূপ। সাশ্রয়ী প্রযুক্তির এই বায়োগ্যাস প্লান্ট এর বিস্তৃতি ও প্রসার আমাদের দেশের জন্য ব্যাপক পরিবর্তন নিয়ে আসতে সক্ষম। এই পরিবর্তনই আমাদের দেশে সাফল্য বয়ে আনবে নি:সন্দেহে!

শহরাঞ্চলে জ্বালানী হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে প্রাকৃতিক গ্যাস। কিন্তু সেক্ষেত্রে প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলে জ্বালানী হিসেবে খড়-কুটা ও কাঠ এবং অন্যান্য জ্বালানী ব্যবহৃত হয়ে আসছে। তবে এক্ষেত্রে সাম্প্রতিক সময়ে চমক সৃষ্টি করেছে বায়োগ্যাস প্লান্ট। এই প্রযুক্তি রান্না-বান্না ছাড়াও ঘর-গৃহস্থালীতে আলো এনে দিয়েছে।


বিভিন্ন দেশে বায়োগ্যাস প্লান্টের ব্যবহার
বিভিন্ন দেশে বায়োগ্যাস প্লান্টের ব্যবহার লক্ষ্য করা যায়। বর্তমানে পৃথিবীর অনেক দেশেই এ ধরনের প্লান্ট থেকে বায়োগ্যাস উৎপাদন করে কলকারখানা এবং গৃহস্থালী কাজে ব্যবহার হচ্ছে। এর মধ্যে চীন সবার চেয়ে এগিয়ে রয়েছে। পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে ও নেপালে বায়োগ্যাসের প্রচলন রয়েছে।

বাংলাদেশে বায়োগ্যাস প্লান্ট
আমাদের দেশে জ্বালানি সংকট থাকা সত্ত্বেও এবং এই সমস্যার সমাধানে এত ব্যাপক সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও তেমনভাবে এর প্রসার ঘটেনি। বাংলাদশে বিজ্ঞান ও গবেষণা পরিষদের জ্বালানি গবেষণা ও গোড়ার ইনস্টিটিউট এই বিষয়টি নিয়ে কাজ করছে অনেক বছর ধরে। তবে সাম্প্রতিক সময়ে এ অবস্থার পরিবর্তন হয়েছে।

গত ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১০ একটি তথ্যে জানা গেছে, অবকাঠামো উন্নয়ন কোম্পানী লিমিটেড (ইডকল) নেদারল্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন ও জার্মান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের আর্থিক সহায়তায় সারা দেশে ইতিমধ্যে প্রায় ১৪ হাজার বায়ো গ্যাস প্লান্ট তৈরি করা হয়েছে। ইডকল সারাদেশে ৩২ হাজার ২৬৯টি বায়ো গ্যাস প্লান্ট স্থাপনের পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে।

বায়োগ্যাস প্লান্ট কী
আসুন এবার জেনে নিই বায়োগ্যাস প্লান্ট কী? মূলত: পচনশীল পদার্থ যেমন গোবর, বিভিন্ন বর্জ্য পদার্থ ও অন্যান্য জৈব পদার্থ বাতাসের অনুপস্থিতিতে পচানোর ফলে যে জ্বালানি গ্যাস তৈরি হয় তা বায়োগ্যাস প্লান্ট হিসেবে পরিচিত।

বায়োগ্যাস প্লান্টের উপাদান
প্রকৃতপক্ষে বায়োগ্যাস প্লান্টের উপাদান হচ্ছে যে কোনো পচনশীল পদার্থ। যথা;
ক) গোবর
খ) বিভিন্ন বর্জ্য পদার্থ
গ) গাছ-পালা ও লতা-পাতা
অর্থাৎ পচনশীল পদার্থই বায়োগ্যাস প্লান্টের উপাদান।

জ্বালানী গ্যাস ও জৈব সার উৎপাদান
এই বায়োগ্যাস প্লান্ট হতে ৬০/৭০ ভাগ জ্বালানি গ্যাস উৎপাদন করা যায়। গ্যাস উৎপাদন ছাড়াও এতে অবশিষ্ট অংশ থেকে উন্নতমানের জৈবসার উৎপাদিত হয়। এ ধরনের বায়োগ্যাস প্লান্ট হতে জ্বালানী উৎপাদিত হচ্ছে এমন প্লান্টসমূহ পর্যালোচনা করে জানা গেছে, অন্যান্য যে কোনো সার অপেক্ষা এ ধরনের জৈবসার অনেক বেশি কার্যকরী। এই জৈব সার দিয়ে বেশি ফসল উৎপাদন করা যায়।

বায়োগ্যাস প্লান্টের জন্য ৫-৬ টি গরুর প্রতিদিনের গোবর থেকে প্রায় ১০৫ ঘনফুট গ্যাস উৎপাদন করা সম্ভব। এই গ্যাস দিয়ে ৭-৮ সদস্য বিশিষ্ট পরিবারের জন্য তিন বেলার রান্না-বান্না সহ একটি ম্যান্টেল বাতি জ্বালানো যাবে।

বায়োগ্যাস প্লান্ট তৈরির পদ্বতি
১) প্রথমে ২৫০ সে. মি. ব্যাস এবং ২২০ সে. মি. গভীর একটি গোলাকার কূপ খনন করতে হবে।
২) এই কূপের তলদেশ চাড়ির তলার আকৃতিতে খনন করতে হবে। এতে তলার মধ্যবিন্দু থেকে আর্চের উচ্চতা ৩০ সে. মি. (১ ফুট) হয় এর পর তলদেশে ভালো করে দুরমুজ করে নিতে হবে।
৩) তলদেশে ৭.৫ সে. মি. পুরু ইট বিছিয়ে দিতে হবে।
৪) এই সোলিং-এর ওপর ১:৩:৬ (সিমেন্টঃ বালুঃ খোয়া) অনুপাতে ৫ সে. মি. পরু ঢালাই দিতে হবে।
৫) ঢালাই এর ওপর ২১০ সে. মি. ব্যাস (ভিতরে রেখে গোলাকৃতি ১২.৫ সে. মি. ইটের দেয়ালের গাঁথুনি করতে হবে।
৬) দেয়ালের উচ্চতা যখন ২৫ সে. মি. হবে তখন কুয়ার একদিকে হাইড্রলিক চেম্বারের মুখের জন্য ১৫০ সে. মি.× ৭৫ সে. মি. এবং অন্যদিকে ইনলেট পাইপ বসানোর জন্য ২০×২৫ সে. মি. গাঁথুনি খোলা রাখতে হবে।
৭) ১৫ সে. মি. ব্যাসবিশিষ্ট একটি আরসিসি পাইপ (ইনলেট পাইপ) দেয়ালের সঙ্গে আনুমানিক ৩০ ডিগ্রি কোণ রেখে বসিয়ে নিতে হবে।
৮) দেয়ালের কাজ মোট ১০০ সে. মি. হলে হাইড্রলিক চেম্বারের দরজার কাজ শেষ হবে। দেয়ালেরকাজ পুনরায় শুরু করে হাইড্রলিক চেম্বারের মুখের উপরিভাগ থেকে ৪০ সে. মি. পর্যন্ত গেঁথে নিতে হবে।
৯) এখন দেয়ালের উপরিভাগে ১:২:৪ অনুপাতে ৭.৫ সে. মি.পুরু ঢালাই দিতে হবে।
১০) এই ঢালাই-এর ওপর ৭.৫ সে. মি. পুরু ইটের গাঁথুনি দিয়ে ৬০ সে. মি. আর্চ উচ্চতাবিশিষ্ট গম্বুজ আকৃতির ডোম তৈরী করতে হবে।
১১) ডোমের উপরের অংশে গ্যাস নির্গমনের জন্য একটি ১.২৭ সে. মি. ব্যাসবিশিষ্ট ২৫ সে. মি. লম্বা জিআই পাইপ খাড়াভাবে স্থাপন করতে হবে। জিআই পাইপের উপরি অংশে একটি গ্যাস ভাল সংযুক্ত করতে হবে।
১২) এখন দেয়ালের ভিতরের অংশে নিচ থেকে হাইড্রলিক চেম্বারের মুখের উপরিভাগ পর্যন্ত ১:৪ অনুপাত ১.২৭ সে. মি. পুরু প্লাস্টার করতে হবে।
১৩) হাইড্রলিক চেম্বারের মুখের উপরি ভাগ তেকে ডোমের ভেতরের সম্পূর্ণ অংশ ১:৩, ১:২, ১:১ অনুপাতে তিনবার প্লাস্টার করতে হবে।

বায়োগ্যাস প্লান্ট চালু করণ
বায়োগ্যাস প্লান্ট চালু করার সময় ১.৫/২ টন কাঁচামাল যথা গোবর, অন্যান্য বর্জ্য, গাছের লতা-পাতা জাতীয় পচনশীল পদার্থের প্রয়োজন। প্লান্ট তৈরির শুরুর দিকে এগুলো জমা করে রাখলে প্লান্ট চালুর সময় এগুলো ব্যবহার করা যাবে। অবশ্য কেউ যদি ২/১ দিনেই উক্ত পরিমান কাঁচামাল যোগাড় করতে পারেন, তবে আগে থেকে জমা করে রাখার প্রয়োজন হয় না। জমাকৃত কাঁচামাল এবং পরিষ্কার পানি গোবরের ক্ষেত্রে ১:১ হাঁস-মুরগির মলের ক্ষেত্রে ১:৩ অনুপাতে মিশিয়ে ইনলেট পাইপ দিয়ে আস্তে আস্তে কূপে ঢালতে হবে। এই বায়োগ্যাস প্লান্ট চার্জ করার সময় প্লান্ট সম্পূর্ণ ভর্তি না হলে সেক্ষেত্রে বাকি অংশ পানি দিয়ে ভরে করতে হবে।

গ্যাস সরবরাহ
১.২৭/২.৫৪ সে. মি. চওড়া পিভিসি / জিআই পাইপ লাইন প্লান্ট থেকে চুলা, হ্যাজাক লাইট, জোনারেটর পর্যন্ত সংযোগ করতে হবে। যেহেতু বায়োগ্যাসে পানি মিশ্রিত থাকে, সেহেতু পানি জমে থাকার সম্ভবনা থাকবে না। পাইপের এক মাথা একটি প্লাস্টিক পাইপের সাহায্যে প্লান্টের সরবরাহ লাইনে এবং অন্য মাথাটি চুলা, হ্যাজাক, লাইট, জেনারেটর ইত্যাদির সাথে টি-এর সাহায্যে যুক্ত করে নিতে হবে।

আমাদের দেশে প্রথমদিকে বায়োগ্যাস প্রযুক্তি ক্ষুদ্র ও মাঝারি পরিসরে ব্যবহার করা যেতে পারে। বিশেষত গৃহস্থালী কাজের জন্য অর্থাৎ রান্না-বান্না ও বৈদ্যুতিক কাজে বায়োগ্যাস প্রযুক্তি অনন্য। এই প্রযুক্তি অর্থনৈতিকভাবে অনেক সাশ্রয়ী অর্থাৎ কম খরচে অধিক লাভবান হওয়া যায়। তাছাড়া এটি পরিবেশের তেমন কোনোই ক্ষতি সাধন করে না; এটি পরিবেশ বান্ধব বটে!

নোটঃ পোস্টটি সরাসরি লিঙ্ক এখানে। প্রযুক্তির ব্লগ লিখে নেটবুক,ডিজিটাল ক্যামেরাসহ আরও অনেক পুরস্কারের হাতছানি এবারে আপনার সামনে। বিস্তারিত জানতে ভিসিট করুন: http://www.blog.techtodaybd.com

To know about bangladeshi news world wide news, techno and much more. visit bdnews24.com

Sunday, December 12, 2010

সফ্‌টওয়্যার ইনস্টল করার পর কম্পিউটার ঠিকমতো চালু হচ্ছে না

জুস্ একটা সফটওয়্যার ইনষ্টল করলেন কিন্তু রিষ্টার্ট দেয়ার পর কিংবা শাট-ডাউন দিয়ে রিওপেন করার সময় আপনার কম্পিউটার ওপেনই  হচ্ছে না? অনেক সময় এই রকম হয় সফ্‌টওয়্যারটি যদি আপনার কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেম অথবা হার্ডওয়্যারের সাথে ম্যাচ না করে।
তাতে কি- সমাধান আছে না? চলুন জেনে নিই-
পদ্ধতি-০১
অনেক চাপাচাপি কিংবা রিসেট বাটনের বারটা বাজানোর পর যদি দেখেন কম্পিউটারটি চালু হচ্ছে তাহলে  গুজ লেংটি দিয়ে দৌড় মারুন এবং তৎক্ষণাত কন্ট্রোল প্যানেল থেকে সফ্‌টওয়্যারটি রিমুভ করে দিন।
পদ্ধতি-০২
কম্পিউটার এর পাওয়ার অন করার পরপর কীবোর্ডের এফ-৮ বাটনটি প্রেস করতে থাকুন। সিস্টেম স্টার্টআপ মেনু আসলে সেখান থেকে Last known good configuration নির্বাচন করে কম্পিউটারটি চালু হতে দিন

কাকা গোপন ফাইল দেখবা !? তাড়াতাড়ি আসো…

কথাটি হাস্যকর, কিন্তু আপনি আপনার কম্পিউটারটিকে ঘনিষ্ট আপদ থেকে বাচাতে কি করেন ? ধরেন আমার কম্পিউটারটি আমি এককভাবে চালাই এবং এর সমস্ত কিছু আমার মত করে কাস্টমাইজ করে রাখা আছে, এমনকি আমার অতি ব্যক্তিগত ফাইলসহ। তো, একদিন আমার ছোটকাকা, যে কম্পিউটার বিষয়ে হাটি হাটি পা পা, অথবা আমি তাকে মান্য করি, তিনি কম্পিউটারে বসতে চাইছেন। না করব নাকি ? মনে হয় পারব না। তো, কি করা করা ? বসতে দিতে হল, আর আমার বুকে শুরু হল পূজার ঢাকঢোল বাদ্য। কিভাবে মুক্তি পাবেন, হাতের কাছে তো কোন ফোল্ডার প্রটেক্টর নেই। কিন্তু আছে! ছবিতে ছবিতে দেখি কি আছে-
কোন কাকার সাধ্য আছে আমার ফাইল দেখার !?

উইন্ডোজ ৭ রেডিবুস্ট দিয়ে পিসির গতি বাড়ান

কম্পিউটার দুই ধরনের মেমোরি ব্যবহার করে চলার সময়। একটা হচ্ছে হার্ডডিস্ক ও অপরটি হচ্ছে RAM। দুইটার পার্থক্য হচ্ছে RAM  শুধু কম্পিউটার চলার সময় তথ্য জমা রাখতে পারে, পাওয়ার চলে গেলে সব তথ্য মুছে যায় কিন্তু হার্ডডিস্কের ক্ষেত্রে তা হয় না। কিন্তু RAM হর্ডডিস্ক অপেকক্ষা  অনেক দ্রুতগতিতে ডাটা ট্রান্সফার পারে বলে কম্পিউটা কাজ করার সময় RAM-কে ব্যবহার করে। আপনি ইচ্ছে করলে আপনার এক্সটারনাল মেমোরি ডিভাইস (পেন ড্রাইভ, মেমোরী কার্ড ইত্যাদি) দ্বারা উইন্ডোজ ৭-এর রেডিবুষ্ট দিয়ে RAM হিসেবে ব্যবহার করে আপনার পিসির গতি বাড়িয়ে নিতে পারেন। কাজটি করার জন্য আপনার মেমোরিটি ডিভাইসটি ইউএসবি পোর্টে লাগান। আউটপুট মেমোরির উপর রাইট ক্লিক করে প্রোপার্টিজে ক্লিক করুন। সেখানে তিনটি অপশন দেখা যাবে। সেখান থেকে দ্বিতীয় অথবা তৃতীয় অপশনটি নির্বাচন করতে হবে।
  • প্রথমটির অর্থ ডিভাইসটির মেমোরি রেডিবুস্ট ব্যবহার করবে না
  • দ্বিতীয়টির অর্থ ডিভাইসটির মেমোরি রেডিবুস্ট সম্পূর্ন ব্যবহার করবে
  • তৃতীয়টির অর্থ ডিভাইসটি থেকে আপনি যতটুক মেমোরি নির্ধারন করে দিবেন রেডিবুস্ট ততুটুকই ব্যবহার করবে
অপশন নির্বাচন করার পর OK করেদিন, তাহলেই রেডিবুস্ট কাজ করা শুরু করবে।
অপশন নির্বাচন করার ক্ষেত্রে আমি মনে করি তৃতীয় অপশনটি নির্বাচন করাটাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ। কারন, এর মাধ্যমে আপনার ইচ্ছেমত মেমোরি উইনন্ডোজকে ব্যবহারের জন্য দিতে পারবেন। এরজন্য আপনাকে নিচের Space to reserve for system speed থেকে আপনার ইচ্ছেমত মেমোরি নির্বাচন করতে হবে।
আপনি চাইলে হাই পারফরম্যান্স কাজ করার সময় যেকোন অপশন নির্বাচন করতে পারেন

ল্যাপটপের ব্যাটারী সমস্যা: কিছু টিপস্

আমরা অনেকেই এখন ল্যাপটপ কম্পিউটার ব্যবহার করি। আমাদের ব্যবহারিক কিছু অসাবধানতার কারণে এর ব্যাটারী ব্যাকআপ নিয়ে বার বার সমস্যায় পড়ি। তাছাড়া বর্তমান সময়ের ল্যাপটপগুলোর ব্যাটারীগুলো খুব দীর্ঘস্থায়ী নয়। তাই এগুলো ব্যবহার করতে হয় আরো যত্ন নিয়ে যাতে ওয়ারেন্টি শেষ হওয়ার সাথে সাথেই ব্যাটারীটি নষ্ট না হয়। কারণ একটি ল্যাপটপের ব্যাটারী নষ্ট হওয়া মানেই হল ন্যূনতম ৫০০০ থেকে ৬০০০ হাজার টাকা চলে যাওয়া। তাই ব্যাটারী সংক্রান্ত কিছু টিপস্ দেওয়ার চেষ্টা করলাম।
১।    ব্যাটারীটি সপ্তাহে অন্তত একবার ৮০% ডিসচার্জ করুন।
২।    ল্যাপটপ চালানো অবস্থায় বার বার চার্জারের কানেশন খোলা-লাগানো থেকে বিরত থাকুন।
৩।   অবশ্যই ল্যাপটপের অরিজিনাল চার্জার ব্যবহার করুন।
৪।   এক নাগাড়ে ১/২ মাস ল্যাপটপ চালানো বন্ধ রাখতে হলে ব্যাটরীটি ডিসচার্জ করা থাকলে ভালো হয়।
৫।   ব্যাটারী অতিমাত্রায় গরম হলে সার্ভিস সেন্টারে যোগাযোগ করুন।
৬।    নতুন ল্যাপটপ কেনার ক্ষেত্রে অবশ্যই ফুল চার্জ হয় কিনা দেখে কিনুন।
৭। BatteryMon সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে নিন এবং এটি দিয়ে মাঝে মধ্যে ব্যাটারী চার্জিং এবং ডিসচার্জিং রেট দেখুন। চাজিং এবং ডিসচার্জিং রেট হবে সোজা লাইন আকৃতির, এতে কোন প্রকার গরমিল পেলে ধরে নিতে হবে ব্যাটারীতে সমস্যা রয়েছে।

BIOS Password ভুলে গেলে আপনার করণীয়


বায়োস পাসওয়ার্ডের মাধ্যমে আমরা কম্পিউটারকে অনাক্ষাংখীত ব্যবহার থেকে রক্ষা করতে পারি। বায়োসে দুই ধরনের পাসওয়ার্ড সেট করা যায়। এক ধরনের পাসওয়ার্ড হল পাওয়ার অন করার পর পাসওয়ার্ড চাইবে, সঠিক পাসওয়ার্ড দিতে ব্যার্থ হলে কম্পিউটার চালু হবে না। এবং অন্য ধরনের পাসওয়ার্ড হল কম্পিউটার অন হবে কিন্তু বায়োস সেটিংসে ঢুকতে গেলে পাসওয়ার্ড চাইবে। অনেক সময় দেখা যায়, ব্যবহারকারী বায়োস পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন তাই কম্পিউটার অন করতে পারছেন না। অথবা কারো কাছ থেকে ব্যবহৃত কম্পিউটার কিনেছেন বায়োস সেটিংসে ঢুকতে গিয়ে দেখলেন পাসওয়ার্ড চাইছে। এই ধরনের সমস্যার ক্ষেত্রে বায়োস পাসওয়ার্ড বাইপাস বা রিসেট করার প্রয়োজন হয়। নিচের তিন পদ্ধতিতে আপনি এই কাজটি করতে পারেন।
১. বায়োস ব্যাটারী খুলে:

মাদারবোর্ডে একটু খেয়াল করলেই দেখতে পাবেন একটা চ্যাপ্টা ব্যাটারী লাগানো আছে। এই ধরনের ব্যাটারী হাতঘড়িতে ও ব্যবহার করা হয়। সাবধানে ব্যাটারীটি খুলে ফেলুন(অবশ্যই কম্পিউটার বন্ধ অবস্থায়)। ১০ থেকে ১৫ মিনিট পর ব্যাটারীটি লাগিয়ে কম্পিউটার চালু করুন। পাসওয়ার্ড মুছে যাওয়ার কথা। তবে কিছু মাদারবোর্ডে ক্যাপাসিটর ব্যবহার করা হয় পাওয়ার ব্যাকআপ রাখার জন্য। এই ধরনের মাদারবোর্ডে ১০/১৫ মিনিটে কাজ হবে না। অন্তত ২৪ ঘন্টার জন্য ব্যাটারীটি খুলে রাখুন। পাসওয়ার্ড মুছে যাবে। কিছু কিছু মাদারবোর্ডে ব্যাটারীটি সোল্ডার করা থাকে। এক্ষেত্রে সোল্ডারিংয়ের অভীজ্ঞতা না থাকলে অভীজ্ঞ কাউকে দিয়ে ব্যাটারীটি খুলিয়ে নিন। শেষ কথা হল, আধুনিক কিছু কিছু মাদারবোর্ডে বিশেষ করে ল্যাপটপের মাদারবোর্ডের ব্যাটারী খুলে কাজ হয় না। এই ধরনের মাদারবোর্ডের ক্ষেত্রে পরবর্তী পদ্ধতিগুলো চেষ্টা করুন।
২. জাম্পার অথবা DIP সুইচ এর মাধ্যমে:

অনেক মাদারবোর্ডে জাম্পার অথবা ডিপ সুইচের মাধ্যমে পাসওয়ার্ড রিসেট করার ব্যবস্থা থাকে। এক্ষেত্রে জাম্পার বা ডিপ সুইচের পাশে লেখা থাকে কোন ধরনের সেটিংস দিতে হবে। মাদারবোর্ডে লেখা না থাকলে মাদারবোর্ডের সাথে দেওয়া ম্যানুয়াল পড়ে অথবা মাদারবোর্ড প্রস্তুতকারী কোম্পানীর ওয়েবসাইট থেকে ও জেনে নিতে পারেন।
৩. গোপন পাসওয়ার্ডের মাধ্যমে:

অনেক বায়োস প্রস্তুতকারী কোম্পানী তাদের বায়োসে কিছু গোপন পাসওয়ার্ড দিয়ে রাখে। এই পাসওয়ার্ড দিয়ে অন্য পাসওয়ার্ডগুলোকে বাইপাস করে চলে যাওয়া যায়। নিচে এধরনের একটা তালিকা দেওয়া হল।
Award BIOS এর জন্য:

ALFAROME, BIOSTAR, KDD, ZAAADA, ALLy, CONCAT, Lkwpeter, ZBAAACA, aLLy, CONDO, LKWPETER, ZJAAADC, aLLY, Condo, PINT, 01322222, ALLY, d8on, pint, 589589, aPAf, djonet, SER, 589721, _award, HLT, SKY_FOX, 595595, AWARD_SW, J64, SYXZ, 598598, AWARD?SW, J256, syxz, AWARD SW, J262, shift + syxz, AWARD PW, j332, TTPTHA, AWKWARD, j322, awkward ইত্যাদি।
AMI BIOS এর জন্য:

AMI, BIOS, PASSWORD, HEWITT RAND, AMI?SW, AMI_SW, LKWPETER, CONDO ইত্যাদি।
Phoenix BIOS এর জন্য:

phoenix, PHOENIX, CMOS, BIOS ইত্যাদি।
কিছু কমন পাসওয়ার্ড:

ALFAROME, BIOSTAR, biostar, biosstar, CMOS, cmos, LKWPETER, lkwpeter, setup, SETUP, Syxz, Wodj ইত্যাদি।
অন্যান্য কোম্পানীর BIOS Password:

কোম্পানী = = পাসওয়ার্ড
VOBIS & IBM = = merlin
Dell = = Dell
Biostar = = Biostar
Compaq = = Compaq
Enox = = xo11nE
Epox = = central
Freetech = = Posterie
IWill = = iwill
Jetway = = spooml
Packard Bell = = bell9
QDI = = QDI
Siemens = = SKY_FOX
TMC = = BIGO
Toshiba = = Toshiba
Toshiba = = BIOS

বেশিরভাগ Toshiba Laptop এবং কিছু Desktop এ বুট হওয়ার সময় কিবোর্ডের বাম পাশের Shift কী চেপে ধরে রাখলে ও বায়োস পাসওয়ার্ড বাইপাস করা যায়।

পিসি বুট হবার সময় খুব দ্রুত মাউসের বাটন দুটি চাপতে থাকলে IBM Aptiva BIOS এর পাসওয়ার্ড বাইপাস করা যায়।

For your computer tips you can log in to bd pulse dot com

logo
www.bdpulse.com 

কম্পিউটার এ লোকালহোষ্ট সেটআপ এবং লোকালহোষ্টে ওয়ার্ডপ্রেস ইন্সটল এর পদ্ধতি

লোকালহোষ্ট হল আপনার কম্পিউটার কে সার্ভার বানানো। কম্পিউটার কে সার্ভার বানানোর ব্যাপারটা আমি একটু ব্রিফ করি-
লোকাল সার্ভার তৈরীর জন্য বিভিন্ন সফটওয়্যার আছে, যেমন- Wamp, Xampp ইত্যাদি। তন্মধ্যে Xampp সফটওয়্যার টা খুব জনপ্রিয় এবং ফ্রী! তাহলে প্রথমে Xampp সফটওয়্যার টি ডাউনলোড করে নিন এই লিংক থেকে-

ডাউনলোড হয়ে গেলে এবার ইন্সটল করুন-
OK Button Press করুন।
নেক্সট বাটন প্রেস করুন।
নেক্সট বাটন প্রেস করুন।
“Install Apache as service” & Install MySQL as service” এই দু’টো বক্স এ টিক মার্ক দিয়ে “Install” এ প্রেস করুন।
Finish বাটন প্রেস করার সাথে সাথে আপনার কাজ শেষ। তারপর নিচের মত একটা ম্যাসেজ দেখাবে-
“Yes” প্রেস করুন।
এবার উপরের মত একটা উইন্ডো শো করবে। “Apache” & “MySQL” এর পাশে “Start” বাটন প্রেস করে এই সার্ভিস গুলো চালু করুন।ব্রাউজার এ গিয়ে টাইপ করুন – http://localhost   । উপরের মত একটা উইন্ডো শো করবে। English এ ক্লিক করে আপনার ল্যাঙ্গুয়েজ সিলেক্ট করুন।
লোকালসার্ভার তৈরী হয়ে গেল।
তো আর কি?  http://localhost/phpmyadmin এ গিয়ে ডাটাবেজ তৈরী করুন এই ভাবে-
“Create new database” Box এ আপনার ডাটাবেজ এর নাম দিন। যেকোন নাম দিতে পারেন। ডাটাবেজ তৈরী হয়ে গেলে আপনার লোকালহোষ্ট এর ফোল্ডার পাবেন সি ড্রাইভে Xampp নাম এ। Xampp ফোল্ডারে প্রবেশ করে htdocs নাম এর আরো একটি ফোল্ডার পাবেন। এটিই আপনার সার্ভার এর ফোল্ডার।
htdocs এ ওয়ার্ডপ্রেস এর ফোল্ডার টি কপি করে এনে পেষ্ট করে দিন। তারপর সার্ভারে ওয়ার্ডপ্রেস ইন্সটল
পোষ্ট টা পড়ে এই অনুযায়ী কাজ করুন। হয়ে যাবে আপনার কাজ। মনে রাখবেন- আপনার লোকালহোষ্ট এর ডিফল্ট
Username : root

Online PC Doctor

http://www.virtualpcdoctor.blogspot.com/

আপনার কম্পিউটারকে হাইবারনেট করুন

আমরা সাধারণত কম্পিউটার বন্ধ করার জন্য "শাট ডাউন" অপশন ব্যবহার করি। কিন্তু হাইবারনেট করলে কম্পিউটার আপনার বর্তমান সেটিংস সেভ করে কম্পিউটার বন্ধ করবে। যেমন, আপনি ফটোশপে কাজ করছেন; হঠাৎ আপনার জরুরি একটা কাজ পরে গেল। এই সময় কম্পিউটার হাইবারনেট করলে আপনার যেমন ছিল তেমন রেখেই কম্পিউটার বন্ধ হবে। আবার যখন কম্পিউটার চালু করবেন তখন দেখবেন, যেমন অবস্থায় রেখে বন্ধ করেছিলেন তেমন অবস্থায় চালু হয়েছে। তো চালু করে ফেলুন আপনার কম্পিউটারের হাইবারনেট।
এইখানে দেখুন...

When you tern off your computer with saving many process, Hibernate offers you to perform those type of task. It is very much useful to Laptop users. You can Hibernate your computer by following process-


Right click to Desktop and select properties> Screen Saver> Power> Hibernate

Now click the "Enable Hibernate" option then OK.

Now your computer is hibernate enable. To "Hibernate" your computer now click start button.

Then Click "Turn Off Computer". Now a dialog box show three options such as Stand By, Turn Off and Restart.

Now set the mouse cursor on the Stand By option and press Shift from keyboard. Then you can see that Stand By convert to Hibernate option.

Now click Hibernate to save your all current process and turn off computer. When you turn on your computer you can see all your process

হ্যাকিং নিয়ে কিছু কথা বলতে চাই…………

নিজে একটু সচেতন হলেই কিন্তু নিজের account আপনি নিজেই secured অবস্থায় রাখতে পারবেন । আমাগো দেশের বালের কিছু পলাপাইন ফেইসবুক, টুইটার,
জিমেইল......ইত্যাদির account সাধারনত হ্যাক করে ২টি উপায়ে ।
১। Fake Login দিয়ে
২। Keylogger দিয়ে

Fake Login : এই জিনিসটা একটু মজার এবং বুঝার জিনিসও বটে । Fake Login টা হল সামান্য একটা ওয়েব পেইজ । এই ওয়েব পেইজ টি বানাতে আগে অনেক কষ্ট করা লাগত যখন এই চোরা বুদ্ধি মাত্র মার্কেট এ আসে । কিন্তু এখন এটা পুরাপুরি বাচ্চাদের খেলা । এটার কাজ কিভাবে করে এটা বলি ।
আপনি যখন ফেইসবুক বা যেকোন account এ login করার সময় আপনার id and password
লেখেন, তখন অই পেইজ এর জন্য এমন একটা ফাইল ওয়েব সার্ভারে upload করা থাকে, যা আপনার id and password টিকে ওয়েব সার্ভার এর একটা address এ পাঠায় । যদি id and password ঠিক থাকে তাহলেই একমাত্র আপনাকে redirect করা হয় । যেই ফাইল টা এত মহান কাজ টা করে সেটা হল মাত্র কয়েক kb এর একটা php ফাইল । হ্যাকার ভাইজান আগে ঠিক করে সে কোন পেইজ এর fake login বানাবে । তারপর সে অই পেইজটা HTML হিসেবে Save করে এর source code টা বের করে (ctrl+u)। সেইখানে চান্দু কিছু কোড change করে
এবং অই php ফাইল এর address change করে নিজের বানানো php ফাইল এর address দেয়, যেটার কাজ অই পেইজ়ে লেখা id and password টিকে সেইভ করে রাখা । তারপর অই edited html page and php file টা দিয়া একটা ওয়েবসাইট বানায়, যা দেখতে হুবুহু হয় মেইন পেইজ এর মত । কারন শালাতো একই source code ব্যবহার করে । মনে করেন সে Facebook এর গ্রুপ পেইজ গুলার মত একটা পেইজকে কপি করে অইটার fake login বানালো আর address টা আপনাকে দিয়ে বলল এই গ্রুপে ভাল জিনিস আসে । আপনি ত লাফায় লাফায় অই address এ যাবেন, গিয়ে দেখবেন আরে এ তো আমার চিরচেনা facebook এর পেইজ । login panel থাকবে, login করবেন আর অই id and password সেইভ হয়ে যাবে হ্যাকার ভাই এর জন্য। login
ক্লিক করার সাথে সাথে আপনি অই ভাই এর ফিক্স করা ওয়েবে চলে জাবেন। আপনার মনে হবে আপনি নরমাল লগ-ইন করছেন । বুঝছেন কান্ড ????

Keylogger : এবার আসা যাক Keylogger এর কথায় । Keylogger হইল ৫-৮ মেগাবাইটের ছোট্ট একটা প্রগ্রাম । নেট এর অনেক ওয়েবসাইটে অনেক Keylogger ই পাওয়া যায় । এদের install করার পর অই pc থেকে যদি কোন ব্যাংক এর account এও login করা হয়, তাও হ্যাক করা সম্ভব । facebook, gmail,....... এগুলা ত পান্তাভাত ।অই প্রগ্রামটা একবার ইন্সটল হইলে তা
control panel এও show করে না । এই প্রগ্রাম আশলে করে কি, কীবোর্ড থেকে টাইপ করা সবকিছুর রেকর্ড রাখে সে । এমনকি, কোন website এ গেসেন, কখন login করলেন......বলতে গেলে সবকিছুর । আপনি কোন কম্পিউটার থেকে কোন account এ login করতে গেলে আপনাকে সবকিছুই টাইপ করতে হয় কীবোর্ড দিয়ে।আপনার password টি কম্পিউটার এর স্ক্রীনে দেখায় ******* আকারের ,কিন্তু Keylogger ঠিকই বুঝে ফেলে অই ** এর পিছনে কি আছে ।কারন সেতো আপনার কীবোর্ড এর প্রত্যেক ক্লিক মনে রাখে । আপনি কম্পিউটারে বসে কি করেন, কোথায় জান, সবকিছুর এ খবর রাখে এই প্রগ্রাম । লাগবে Keylogger ????


কেউ যদি আপনাকে বলে যে সে আপনার password জানে, তাইলে বুঝে নিবেন, সে কম্পিউটার ঘেটে বা অন্য কোন মাধ্যমে তা জান্সে । সরাসরি আপনার password বের করার system হল অই পুরা server টাই হ্যাক করা ।যেটা প্রায়......থাক আর বললাম না । হ্যাকিং এর আরও আরও technic আছে ।কিন্তু উপরের দুইতাই সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করা হয় । পরে আরও শেয়ার করব হ্যাকিং বার্তা ।বলব হ্যাকিং নিয়ে অনেক tips & tricks।আপাতত আসি ।


নিজের account নিজেই secured অবস্থায় রাখতে

১। কখনো কারো কথায় কোন অচেনা কোন পেইজ়ে login কইরেননা ।
২।খুব খুব বেশি দরকার না পরলে নিজের কম্পিউটার ছাড়া অন্য কোন কম্পিউটার দিয়া login কইরেননা ।করলে logout করবেন must ।
৩। নিজের password নিজের বউরেও বলবেন না ।
৪। আপনার পরিচিত কোন মানুষের নাম, বা কোন নাম্বার বা এমন কোন কিছু password হিসেবে দিয়েন না যা সহজেই মানুষ
চিন্তা করতে পারবে ।
৫। email address password আর fb password একই না রাখাই ভাল ।