Wednesday, January 26, 2011

Driver নিয়ে ভাবনা ,আর না আর না ।$৩৯.৯৫ ডলার মূল্য হলেও আপনাদে জন্য এক্কেবারে ফ্রি।

আজ Driverনিয়ে লিখতে বসলাম।কম্পিউটার সমন্ধে আমরা যারা জানি Driverএ সম্পর্কে নতুন কিছু বলার প্রয়োজন নেই।আমরা যারা নতুন কম্পিউটার বিষেশ করে লেপটপ ক্রয় করি অনেক সময় Driverসাথে দেওয়া থাকে না।আর দেওয়া থাকলে ও যদি কোন কারণে Driverহারিয়ে যায় বা মুছে যায় তাহলে আমারা মহা ঝামেলা পরে যাব।এই ঝামেলা থেকে রেহাই দিতে আমার আজকের এই লেখাটি।এর জন্য একটি সফট লাগবে এটি হচ্ছে driverchecker ।এর মাধ্যমে আপনি আপনার যে কোন মডেল এর Laptop এবং Desktop এর জন্য সকল Driver খোজে নিতে পারেন।দেখুন কোন কোন Driver পাবেন......

অবশ্যই নেট কানেক্শন থাকতে হবে । এটি মূল্য $৩৯.৯৫ ডলার ।নিচে রেড বৃত্তে দেখুন.......

এছাড়া

  • www.driverchecker.com


  • এ গিয়ে এটির সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারেন।এবং ডাউনলোড এর জন্য

  • www.driverchecker.com


  • একই ঠিকানায় সাইজ মাএ ৮.০২ mb ।ডাউনলোড শেষে সেটাপ দিয়ে নিন।নিচের মত হবে ,এপর Register এ ক্লিক করতে হবে ............

    Register এ ক্লিক করার পর প্রয়োজনীয় সিরিয়াল কি দিতে হবে ।

    সিরিয়াল কি দিয়ে Submit বাটনে ক্লিক করতে হবে ।তারপর.......

    তারপর Start Scan এ ক্লিক করলে পেয়ে যাবেন আপনার কাংক্ষিত Driver এবং ডাউনলোড করে নিন ।

    এর আগে এটি নিয়ে কেউ লিখে থাকলে অবশ্যই জানাবেন ।আমি আমারটি সরিয়ে ফেলব ।তবে অবশ্যই Driver Checker v2.7.4 ভার্সনটি হতে হবে , অন্যতাই নয় ।
    ভুল হলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন ।
    (বিঃদ্রঃ-সরাসরি সিরিয়াল কি তা দিতে পারলাম না ।তাই যাদের দরকার হয় কমেন্ট এর মাধ্যমে ইমেল নাম্বারটা দিয়ে দিবেন।পাঠিয়ে দিব।আর যারা তাও পারবেন না ,আমাকে ইমেল করতে পারেন mshahabul@yahoo.com এই নম্বরে ।)

    Monday, January 24, 2011

    উইন্ডোজ সেভেনের কিছু গোপনীয় টিপস জেনে রাখুন : অবশ্যই কাজে লাগবে

     রিলিজ (Retail availability) হওয়া উইন্ডোজ সেভেনের ব্যবহার বাংলাদেশে যদিও অতটা জনপ্রিয় হয়ে উঠেনি তথাপি উইন্ডোজ সেভেন নিয়ে আগ্রহের শেষ নেই। বিশেষ করে তরুণদের মধ্যে। অফিসিয়ালী উইন্ডোজ সেভেনের ব্যবহারও খুব কম। তবে ধীরে ধীরে উইন্ডোজের এই ভার্সণটি জায়গা করে নিবে সমগ্র মানুষের প্রিয় অপারেটিং সিষ্টেম হিসেবে। আমাদের দেশে এর ব্যবহার কমের মূল যে কারণ- এখনো আমরা পেন্টিয়াম-৩ / ৪ অহরহ ব্যবহার করছি যা উইন্ডোজ সেভেনের জন্য যথোপযুক্ত নয়। যাই হোক, চলুন জেনে নিই গোপনীয় কিছু টিপস-
    Problem Steps Recorder (PSR):
    ধরুণ, আপনার ছোট ভাই আপনার পিসিতে বসার জন্য পাগল হয়ে গেল। কিন্তু আপনার গুরুত্বপূর্ণ কিছু জিনিস আছে যা ডিলিট হয়ে গেলে কিংবা কোন সমস্যা হলে আপনি নিজেই সমস্যায় পড়বেন। তাই পিসিটা ছোট ভাইয়ের হাতে হ্যান্ডেল করার আগে এই নিম্নের পদ্ধতিটি অবলম্বন করুন-
    Click on Start —> Run —> এরপর টাইপ  PSR   এবং এন্টার বাটনে ক্লিক ।
    আপনার ছোট ভাই যতটা ক্লিক করবে এই ষ্টেপস রেকর্ডার সব গুলার প্রিন্ট নিতে থাকবে। তারপর ছোটভাই উঠে গেলে রেকর্ডিং স্টপ করে সেইভ করে রাখুন। কোন সমস্যা দেখলে সেভ করা রেকর্ডিংয়ে একবার চোখ বুলালেই হবে। বুঝে যাবেন ও কি করে সমস্যাটা তৈরী করেছে। অথবা বন্ধুরা কোন সমস্যায় পড়লে তাদেরকে সাহায্য করার জন্যও এই টিপসটি অনুসরণ করতে পারেন। বলবেন- এই প্রোগ্রামটি চালু করে সেই সেই স্থানে ক্লিক করতে যেভাবে আপনার বন্ধু সমস্যায় পড়েছে।
    Snipping Tool:
    স্ক্রিনশট নেয়ার জন্য কি ব্যবহার করেন? ফায়ারশট নাকি অন্য কোন থার্ড পার্টি সফটওয়্যার? এত ঝামেলা করার দরকার কি যখন আপনার প্রিয় অপারেটিং সিষ্টেমটিই একটি অসাধারণ টুলস দিচ্ছে স্ক্রিণশট নেয়ার জন্য।  ব্যবহার করেই দেখুন না।
    খুঁজে পাচ্ছেন না সফটওয়্যারটি কোথায়? ঠিক আছে, Start —> সার্চ প্রোগ্রাম এবং ফাইল বক্সে টাইপ করুন Snipping Tool । তাহলেই পেয়ে যাবেন অসাধারণ আরেকটি জিনিস।
    Calibrate your screen:
    এই টুল টি বিশেষ করে ল্যাপটর, নেটবুক ব্যবহারকারীদের জন্য বেশী গুরুত্বপূর্ণ। যারা ল্যাপটপ কিংবা নেটবুক ব্যবহার করেন অনেক সময় দেখা যায় কালার রেজ্যুলেশন ঠিক ভাবে সেট করতে পারেন না। বাটন টিপে কালার ঠিক করাটাও যেমন ঝামেলা আবার কালার ঠিক হলো কিনা তাও বুঝাটা ঝামেলা। তাই এই টুলটি ব্যবহার করুন, নিশ্চিন্তে কালার সেট করে নিন-
    তেমন কিছু না- শুধু ষ্টার্ট এ গিয়ে টাইপ করুন – DCCW এরপর এন্টার বাটনে চাপুন। ব্যাস, বাকী কাজ কি করতে হবে আপনার বুঝতে সমস্যা হবার কথা নয়।
    Extend your battery life:
    ল্যাপটপ, নেটবুক ব্যবহারকারীদের জন্য এই টুলটি। ষ্টার্ট এ গিয়ে টাইপ করুন Power Options । Power Options এ গিয়ে ক্লিক করুন- Change Plan Settings তারপর ক্লিক করুন Change Advanced Settings এরপর যে উইন্ডোটি ওপেন হবে সেখান থেকে নিজের মত করে সেট করে নিন। খুব সহজ। গেলেই বুঝবেন। আর সমস্যা হলে আমাকে মন্তব্যে জানাবেন।
    আরো ছোট্ট দুইটা টিপস দেই:-
    টিপস -০১: কোন ড্রাইভার যদি সরাসরি ক্লিকে ওপেন হতে সমস্যা হয় তাহলে আপনার কি-বোর্ড এর সিফট বাটন চেপে রেখে ড্রাইভারের উপর রাইট বাটন ক্লিক করুন। এরপর “Open in New Process” এ ক্লিক করুন। খুব সুন্দর ভাবে ওপেন হয়ে যাবে।
    টিপস- ০২: আপনি যদি গেষ্ট একাউন্টে কম্পিউটারে লগইন করা থাকেন এবং কোন প্রোগ্রাম ওপেন করতে গিয়ে দেখলেন যে এটি গেষ্ট একাউন্টের জন্য অনুমোদিত নয় তাহলে লগ-অফ এর প্রয়োজন নেই। যেই প্রোগ্রামটি ওপেন করতে চান সিফট বাটন চেপে রেখে সেই প্রোগ্রামের শর্টকার্ট আইকনে Right click করুন। তারপর – Run as different user  এ ক্লিক করুন।

    Sunday, January 23, 2011

    একসাথে একাধিক ম্যাসেঞ্জার খোলা

    সাধারণত একটি কম্পিউটার একসাথে একই ম্যাসেঞ্জার একাধিক খোলা যায় না। যেমন আপনি যদি ইয়াহু! ম্যাসেঞ্জারে লগইন করেন তাহলে আরেকটি আইডি ব্যবহার করতে নতুন আরেকটি ম্যাসেঞ্জার খুলতে পারবেন না। এমনই ভাবে গুগলেও একই সাথে একাধিক আইডি ব্যবহার করতে একাধিক ম্যাসেঞ্জার খোলা যায় না। আপনি যদি নতুন করে ম্যাসেঞ্জার খুলতে চান তাহলে পূর্বের খোলা ম্যাসেঞ্জারই চলে আসবে নতুন করে লগইন করার সুযোগ দেবে না। কিন্তু একটু ভিন্ন পন্থায় আপনি একাধিক আইডি ব্যবহার করতে একই সাথে একই কম্পিউটার ম্যাসেঞ্জার খুলতে এবং লগইন করে চ্যাটিং করতে পারবেন।
    এজন্য ডেক্সটপে (বা অন্য কোথাও) আপনার ম্যাসেঞ্জারের আরেকটি শর্টাকাট কপি তৈরী করুন এবং মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে Properties এ ক্লিক করুন। এবার Target এর টেক্সট বক্সের শেষে /nomutex লিখুন। এরপরে নোটপ্যাড খুলুন এবং নিচের সংকেত লিখে YahooPlural.reg নামে নেভ করুন।
    Windows Registry Editor Version 5.00 [HKEY_CURRENT_USER\Software\yahoo\pager\Test] “Plural”=dword:00000001.
    এবার
    YahooPlural.reg চালু করে নতুন তৈরী করা ইয়াহু! ম্যাসেঞ্জারের শর্টকাট চালু করুন এবং অন্য আরেকটি আইডি ব্যবহার করে লগইন করুন। একই ভাবে আপনি গুগলটক একাধিক খুলতে পারবেন।

    Thursday, January 20, 2011

    PC to PC Networking : যেভাবে অনেকগুলো পিসিকে একটা নেটওয়ার্কের আওতায় আনবেন

    প্রায়শ: ই দেখা যায় যে, বাসায় দু’টো কম্পিউটার আছে এবং ইন্টারনেট কানেকশনও দু’টো। এর কোন মানে হয়? আজ আপনাদের এমন ধারণা দিব যা দিয়ে আপনি বিশাল বড় ইন্ডাষ্ট্রিও একটা নেটওয়ার্কের আওতায় আনতে পারবেন খুব সহজেই। হোক সেখানে ১০০০ কিংবা ১০,০০০ যত ইচ্ছা তত কম্পিউটার। এমনকি আপনার একটা ইন্টারনেট কানেকশন দিয়ে যত ইচ্ছে তত কম্পিউটারে ব্যবহার করতে পারবেন। এক্ষেত্রে রাউটার ব্যবহার করলে ভাল হয়। ধরুন- আপনার ইন্টারনেট কানেরকশনের স্পীড 64KBPS (1 KB = 8kb সুতরাং 64 KB x 8 kb = 512kbps) এবং এই কানেকশনটিকে আপনি রাউটার ছাড়াই ১০টা কম্পিউটারে শেয়ার করলেন।

    এখন কম্পিউটার-০১ যদি কোন কিছু ডাউনলোড দেয় তাহলে কম্পিউটার-০২ থেকে কম্পিউটার-১০ পর্যন্ত কেউ ভাল ভাবে ব্রাউজই করতে পারবে না। কারণ কম্পিউটার-০১ এর ডাউনলোড আপনার কানেকশনটির প্রায় ৯৫% স্পীডই ব্যবহার করছে। অর্থাৎ, আপনার স্পীড রাউটার ছাড়া নিয়ন্ত্রন করতে পারবেন না। যাই হোক, মূল কাজে চলে যাই।
    মনেকরছি, আমি ফারদিন এবং আমি কিউবি ইন্টারনেট কানেকশন ব্যবহার করছি। আমি ৪টা পিসিকে একটা নেটওয়ার্কের আওতায় আনব। আমার কিউবি মডেমটি বড় যেটা থেকে ইন্টারনেট কানেকশন কম্পিউটারে নিতে হলে ল্যান কার্ডের প্রয়োজন হয়। কিউবির আরো মডেম আছে যা ব্যবহার করতে ল্যান কার্ডের প্রয়োজন নেই; যেমন-  ডন্জেল মডেম (এটি USB Port এ ব্যবহৃত হয়)। গ্রামীনফোন থেকে শুরু করে অন্যান্য অনেক মডেমই আছে যা USB Port এ ব্যবহৃত হয়। আমারটা যেহেতু USB Port এর না তাই আমার দু’টো ল্যান কার্ড এর প্রয়োজন হবে আমার ইন্টারনেট কানেকশনটি শেয়ার করার জন্য। যারা USB Port এর মডেম ব্যবহার করেন তাদের একটি ল্যান কার্ডেই যথেষ্ট। নিম্নে আমার কম্পিউটারের চিত্র দিয়েছি-
    এখন ল্যান-০২ এর তার গিয়ে প্রবেশ করবে সুইচে। ও হ্যাঁ, নেটওয়ার্কির এবং শেয়ারিং করতে হলে আপনার অবশ্যই সুইচের প্রয়োজন হবে। বাজারে টিপি লিংকের ৫ পোর্ট এর সুইচের বর্তমান দাম মাত্র – ৬০০/- টাকা । তাহলে, আমার ল্যান-০১ হল কিউবি ইন্টারনেট মডেমের তার এবং ল্যান-০২ হল নেটওয়ার্কিং এর তার যা সুইচে প্রবেশ করবে। নিম্নে আমি পুরো মডেলটি এঁকে দিলাম বুঝার সুবিধার্থে-
    আমি ধরে নিলাম, আমার যে পিসিতে ইন্টারনেট মডেম লাগানো আছে সেটি সার্ভার পিসি। ঠিক উপরের চিত্রের মত করেই ইন্টারনেটের ক্যাবল সবগুলো পিসিতে সংযুক্ত হবে যতগুলো পিসিকে আপনি একটা নেটওয়ার্কের আওতায় আনতে চান এবং ইন্টারনেট শেয়ার করতে চান।
    তাহলে, ক্যাবল সেটিং এর কাজ সমাপ্ত। এখন কনফিগারেশন এর কাজ শুরু করি চলুন-
    সার্ভার পিসি’র নেটওয়ার্কিং মেনুতে গেলাম ঠিক এই ভাবে- My network place —> Properties ( For Win7: Networking & Sharing Center —> Change adapter settings)। My network place মেনু ওপেন হলে সেখানে আমি দেখতে পাচ্ছি নিম্নের মত একটি চিত্র-
    উপরের চিত্রে লক্ষ্য করুন- দু’টো আইকন। কারণ, একটি হল আমার ইন্টারনেট কানেকশনের ল্যান-০১ এবং অন্যটি আমার নেটওয়ার্কিং এর ল্যান। “Local area connection” নামে যে আইকনটি আছে দেখুন সেটি দেখাচ্ছে- “Connected, Shared”। এটি আমার ইন্টারনেট কানেরশনের আইকন তাই এই ল্যানটিকে আমি শেয়ার করেছি। আপনিও করে নিন ঠিক এই ভাবে-
    ঠিক ওই আইকনটিতে রাইটক্লিক করুন যেটি আপনার ইন্টারনেট কানেকশনের আইকন। Right click —>Properties —> Advance এবং নিচের চিত্রটি দেখুন পরিষ্কার হয়ে যাবে-
    “Allow other network users to connect through this computer’s internet connection” & “Allow other network users to control or disable the shared internet connection” এই চেক বক্সগুলোতে ক্লিক করে “ওকে” করুন। এখন পদ্ধতি দু’টো আছে। আপনি চাইলে অন্যান্য কম্পিউটারগুলোকে ষ্ট্যাটিক আইপি দিতে পারেন অথবা চাইলে ডায়নামিক ভাবেই তারা ব্যবহার করতে পারে।
    যদি অন্যান্য ব্যবহারকারীগণকে আপনি ডায়নামিক আইপি দিয়েই ব্যবহার করাতে চান অর্থাৎ ল্যান কার্ডে কোন আইপি এড্রেস দিতে চান না তাহলে অন্যান্যদের ল্যান কার্ড কনফিগারেশনের দরকার নেই।
    এবং আমার মত আপনার ল্যান-০২ কে ও কনফিগারেশনের দরকার নেই। কারণ, আপনি যদি কোন ফোন কোম্পানীর (যেমন- গ্রামীণফোন) ইন্টারনেট ব্যবহার করেন তাহলে আপনার পক্ষে তাদের ডিএনএস জানা সম্ভব না ও হতে পারে। সুতরাং আপনার জন্য ডায়নামিকই উত্তম। সুতরাং, উপরের চিত্রের মত করে দু’টো ল্যান কার্ড এর কনফিগারেশনই একই রকম করে দিন এবং অন্যান্য সবার পিসির ল্যান কার্ডের ও উপরের চিত্রের মতই করে দিন। আপনার কাজ এখানের সমাপ্ত। দেখুন অন্য পিসি থেকে ব্রাউজ করে। আমি জানি, ঠিক ভাবে কাজগুলো সমাপ্ত করতে পারলে আপনি এই ধাপেই সার্থক। সমস্যা হলে আমাকে মন্তব্যে বলুন।
    আমি যেহেতু কিউবির ডিএনএস ( কিউবির ডিএনএস জানতে আপনি আপনার আইপি ব্রাউজ করুন – ১৯২.১৬৮.৩.১ এবং ষ্ট্যাটাস মেনুতে ক্লিক করে “ইন্টারনেট” এ ক্লিক করুন। সব তথ্য পেয়ে যাবেন) জানি তাই, আমি আমার ল্যান-০২ কে কনফিগার করে নিলাম। নিজের মত করে একটা আইপি এড্রেস দিলাম।
    আইপি এড্রেস টাইপ করে “ট্যাব বাটন” প্রেস করলাম। সাবনেট মাস্ক অটোমেটিক তৈরী হয়ে গেল। এরপর ডিএনএস সেটআপ করলাম। ব্যাস, আমার সার্ভার পিসির ল্যান-০২ কে কনফিগার করা হয়ে গেল। এবার আমি যে কটি পিসি তে কানেকশন দিব সেগুলোকে কনফিগার করার পালা।
    আমি কম্পিউটার-০২ এর ল্যান কনফিগার করলাম এভাবে- আইপি এড্রেস দিলাম ১৯২.১৬৮.০.২ তারপর ট্যাব বাটনে প্রেস করলাম। সাবনেট মাস্ক  তৈরী হয়ে গেল। ডিফল্ট গেটওয়ে দিলাম আমার সার্ভার পিসিতে যে আইপিটি ব্যবহার করেছি। ১৯২.১৬৮.০.১০০। এবং ডিএনএস যা আছে সার্ভার পিসির মত করেই দিলাম।
    এভাবে আমি প্রত্যেকটা পিসির ল্যানকে কনফিগার করলাম। ব্যাস, আমার কাজ সমাপ্ত। এখন সব পিসিতেই ইন্টারনেট ব্রাউজ করতে পারছি। এখন আমি চাইলে যেকোন পিসির ফাইল যেকোন পিসিতে অনায়াসে নিতে পারব শেয়ারিং দিয়ে। যেকোন ফাইলে রাইটক্লিক করে প্রোপার্টিজ থেকে শেয়ারিং মেনু এবং সেখানে এলাও করে দিলাম চেক বক্সে ক্লিক করে।

    Saturday, January 15, 2011

    যেকোন কোম্পানির প্রোডাক্টের যেকোন ড্রাইভার ডাউনলোড করুন খুব সহজে (যেমন- মাদারবোর্ড, গ্রাফিক্স কার্ড, অডিও ড্রাইভার…..

    কম্পিউটার নতুন করে সেটআপ দিলে কত রকম সমস্যায় যে পড়তে হয় তার কোন শেষ নেই। আজ আপনাদের সেই সকল সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়ার জন্য এই ব্লগটি লিখছি। এক্সপি সার্ভিস প্যাক-০২ ইন্সটল করলেতো কম্পিউটার পুরা ফাকা হয়ে যায়। অর্থ্যাৎ কোন ড্রাইভার ই পায় না। এমনকি ল্যান ড্রাইভার পর্যন্ত না। এক্সপি সার্ভিস প্যাক -০৩ সেটআপ করলে কিছু কিছু কোম্পানির গ্রাফিক্স কার্ড পায় কিন্তু সাউন্ড কার্ড পায় না। আবার অডিও ড্রাইভারেও সমস্যা।

    উইন্ডোজ সেভেন যারা ব্যবহার করছেন তারা হয়তো এক প্রকার নিশ্চিন্তেই উইন্ডোজ নতুন করে সেটআপ এর কাজটি করেন। কারণ, সেভেনে সব ধরণের ড্রাইভার এম্বডেড থাকে। ফলে নতুন করে কোন ড্রাইভারের প্রয়োজন পড়ে না। কিন্তু যারা এখনো এক্সপিতে তাদের জন্য সব সময়ই টেনশন কাজ করে।
    আজ থেকে সমস্ত টেনশন ভুলে যান। এবং এই ছোট্ট  সফটওয়্যারটি, মাত্র ৪৪৩ কে.বি. ডাউনলোড করুন নিম্নের লিংক থেকে ঝটপট-
    আপডেট চাইলে আপডেট করে নিবেন। Download শেষ হলে সফটওয়্যারটি রান করুন। এরপর যে ড্রাইভার ডাউনলোড করতে চান সেই নামে ক্লিক করুন।
    সিপিউ, মাদারবোর্ড বা যে ড্রাইভার ডাউনলোডের জন্যই ক্লিক করবেন ক্লিক করার পরে আপনাকে নিম্নোক্ত সাইটে নিয়ে যাবে-
    উপরে প্রাপ্ত লিংকে ক্লিক করার পর আপনাকে ডাউনলোডের অপশন দিবে-
    এর নির্দিষ্ট লিংক থেকে ডাউনলোড করে নিন। খুব কাজের একটি সফটওয়্যার এটি। আশা করি আপনাদের উপকারে আসবে।

    Saturday, January 8, 2011

    বাংলা পাঠ্যবই অনলাইনে

    শিক্ষার্থীদের হাতে মুদ্রিত বই পৌঁছানোর পাশাপাশি আমাদের পাঠ্যবইগুলোর ডিজিটাল সংস্করণ এখন এনসিটিবির ওয়েবসাইট থেকে বিনামুল্যেই ডাউনলোড করা যাচ্ছে। এনসিটিবি ওয়েবসাইট থেকে এই তথ্য জানানো হয়। এ বছরের শুরুতে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের পাঠ্য বইগুলোকে অনলাইনে ছেড়েছে।
    বই এর ডিজিটাল সংস্করণের ফলে দেশের সব শিক্ষার্থীর পাশাপাশি বিদেশি শিক্ষার্থীদেরও সুবিধা হবে। সারা বছরই এই বই ইন্টারনেটে থাকবে তাই যখন খুশি তখনই ডাউনলোড করে নেয়া যাবে। এক্ষেত্রে সুবিধা হচ্ছে বই হারালেও আর কেনার ঝামেলা থাকছে না। প্রথম শ্রেণী থেকে নবম শ্রেণী পর্যন্ত মোট ৮৩ টি বই এখন এনসিটিবির সাইট থেকেই ডাউনলোড করা যাবে। মুদ্রিত সব বই ডিজিটালে রূপান্তর করেছে এইচএসটিসি লিমিটেড নামের একটি প্রতিষ্ঠান।


    এনসিটিবির নিজস্ব ওয়েবসাইটে রাখা বই ডাউনলোড করতে এনসিটিবির ওয়েব সাইট- www.nctb.gov.bd যেতে হবে। এরপর হোমপেজে গিয়ে ‘টেক্সটবুক উইং’ বাটনে কিক করতে হবে। সেখানে দুটি অপশন দেখা যাবে, প্রাথমিক শিক্ষা এবং মাধ্যমিক শিক্ষা। আপনার অপশনটি নির্বাচন করে প্রয়োজন মতো বই ডাউনলোড করতে পারবেন। প্রতিটি বই আলাদা ভাবে ডাউনলোডের সুবিধাও পাওয়া যাবে।

    Thursday, January 6, 2011

    ‘বিডি আইপিও’ থেকে আইপিও ফরম পূরণ করা

    এখন অনেকেই পুজিবাজারে অর্থ খাটাচ্ছেন অর্থাৎ শেয়ারের ব্যবসা করছেন। এর মধ্যে যারা প্রাইমারী শেয়ারের জন্য আবেদন করেন তাদেরকে ম্যানুয়ালী (ইনিশিয়াল পাবলিক অফারিং) আইপিও ফরম ডাউনলোড করে পূরন করতে হয় অথবা আইপিও ফরম প্রিন্ট করে হাতে পূরন করতে হয়। একাধিক আইপিও এবং একাধিক বিও একাউন্ট থাকলে বেশ ঝামেলার এবং সময়ক্ষেপণ হয়। তবে যদি এক ক্লিকে পছন্দের সকল পছন্দের কোম্পানীর আইপিও এবং ইচ্ছামত বিও পূরন করা যায় তাহলে কেমন হয়! এমনই সুবিধা পাওয়া যাবে ‘বিডি আইপিও ডট কম’ সাইট থেকে।
    এজন্য
    www.bdipo.com সাইটে গিয়ে রেজিষ্ট্রেশন করে লগইন করতে হবে। রেজিষ্ট্রেশন ছাড়াও গুগল, ফেসবুক, ইয়াহু এবং উইন্ডোজ লাইভ একাউন্ট দ্বারাও লগইন করা যাবে। লগইন করার পরে ডানের প্যানেল থেকে Create BO Account এ ক্লিক করে বিও একাউন্টে সকল তথ্য দিন। মূলত আইপিও ফরম পূরণ করতে যা যা তথ্য দিতে হয় এখানে সেই তথ্যগুলো লাগবে। ফরম পূরণ শেষে Create বাটনে ক্লিক করুন। এভাবে আরো বিও একাউন্ট যুক্ত (তৈরী) করতে পারেন। বিও পূরণ করার সময় কোন ভুল হলে বা অন্য কোন কারনে পরিবর্তন বা মুছে ফেলতে চাইলে BO Account List এ ক্লিক করে করতে পারেন। এছাড়াও Import BO Account এ ক্লিক করে স্যামপল ডাউনলোড করে পূরণ করে একসাথে একাধিক বিও একাউন্ট যুক্ত করতে পারেন।
    আইপিও ফরম পূরন করার জন্য ডানের প্যানেল থেকে Generate General Form (NRB হলে Generate NRB Form) এ ক্লিক করুন। এখানে চলতি সকল কোম্পানীর তালিকা এবং নিচে আপনার সকল বিও এর তালিকা রয়েছে। এখান থেকে প্রোসপেকটাস ডাউনলোড করা যাবে। যে যে কোম্পানীর আইপিও পূরন করতে চান সেগুলো নির্বাচন করে বিও একাউন্টগুলো নির্বাচন করে (চেক জমা দিতে চাইলে Add Check Details এ ক্লিক করে তথ্য দিতে হবে) Generate Form বাটনে ক্লিক করতে হবে। তাহলে আইপিও ফরম পূরন হয়ে তা পিডিএফ ফরম্যাটে ডাউনলোড হবে।
    চলতি কোম্পানীর আইপিও এর তথ্য পেতে Open IPO এ ক্লিক করে পেতে পারেন। আর Results এ ক্লিক করে পূববর্তী আইপিও এর ফলাফল দেখা যাবে।

    Wednesday, January 5, 2011

    ঘরে বসেই মাসে ৩৬০ ডলার ইনকাম বা আয় করুন ৷ ১০০% পার্সেন্ট গ্রান্টি



    আমরা অনেকেই  ইন্টারনেটে আয় করা সম্পর্কে জানি কিন্তু কোনটাতেআমরা টাকা আনতে পারিনা ৷ এর প্রধান কারণ হলো টাকা তোলার সমস্যা বা ধোকা ৷ ইন্টারনেটে এ অনেক কোম্পানি আছে যারা কাস্টামার দিয়ে কাজ করায় নেয় কিন্তু টাকা পেমেন্ট করে না৷ যাহোক, এখন আমি আপনাদেরকে এমন একটি ওয়েব সাইটেরর সন্ধান দিব যেটি দিয়ে আপনি ঘরে বসেই মাসে ৩০ ডলার ইনকাম বা আয় করতে পারবেন ৷ তাও আবার ১০০% পার্সেন্ট গ্রান্টিতে ৷ এই সাইটটি থেকে আপনি AlertPay এর মাধ্যমে টাকা তুলতে পারবেন ৷ এই সাইটটি ব্যবহার করা যেমন সহজ ঠিক টাকা আয় করারও তেমন সহজ ৷ নিচে টাকা আয় করার বিবরণ দেওয়া হলো: এই সাইটটিতে বিজ্ঞাপন পদর্শন করা হয় ৷ আপনার কাজ হলো এই সাইটটির বিজ্ঞাপন গুলো সারা দিনের মধ্যে ১ বার দেখা ৷ বিজ্ঞাপন দেখলেই এই সাইটটি বা এই কোম্পানি আপনাকে টাকা পেমেন্ট করবে ৷ এটি প্রমানিত ৷ কারণ আমি নিজেই এই সাইটটি ব্যবহার করে মাসে ৩৬০ ডলার আয় করি ৷ আপনার আয় হওয়ার কিছু উদাহরণ নিচে দিয়া হলো:

       Earning Examples:

    • You click 10 ads per day = $ 1
    • 20 referrals click 10 ads per day = $ 20
    • Your daily earnings = $ 21
    • Your weekly earnings = $ 147
    • Your monthly earnings = $ 360
    অর্থাত যদি আপনি প্রতিদিন ১০ টি করে ক্লিক করেন তাহলে এই সাইটটিতে আপনার আয় হবে ১ ডলার প্রতিদিন ৷ এছাড়াও আপনি রেফারেলের  মাধ্যমে বেশী পরিমানে টাকা আয় করতে পারেন ৷ এই সাইটটিতে আপনি ০ ডলার এর কম টাকা আপনার AlertPay এর আচ্কাউন্ট এ পাঠাতে পারবেন না ৷ ০ ডলার হলে পাঠাতে পারবেন ৷

    সাইন আপ করা খুবই সোজা । এবং ফ্রীতে । যেহেতু আপনার আর্ন করা টাকা AlerPay তে আসবে, সেহেতু আপনাকে AlertPay তে একটি একাউন্ট খুলতে হবে। AlertPay তে একাউন্ট খুলতে এখানে ক্লিক করুনওয়েবসাইটটিতে সাইন আপ করার জন্য এখানে ক্লিক করুন। উপরে বামে রেজিস্ট্রিতে ক্লিক করে রেজিস্ট্রি করুন। Country তে India সিলেক্ট করুন। যেহেতু টাকা AlertPay তে আসবে, সেহেতু Country কোন বিষয় না। 

    কাজ শুরু করতে সাইটটিতে Login করুন। Username, Password, Security Code লিখে Enter-এ ক্লিক করুন। উপরে বামে Surf Ads লেখাতে ক্লিক করুন। এবার উপর থেকে নীচ্ পর্যন্ত এক একটি নীল লেখা ওয়েবসাইটগুলোতে ক্লিক করুন। একটি তে ক্লিক করলে সেটি নতুন উইন্ডোতে খুলবে। উপরে বামে Done লেখা আসলে উন্ডোটি বন্ধ করে, এভাবে পর্যায়ক্রমে করতে থাকুন। সর্বশেষটি করার পর Stats- এ গিয়ে আপনার বেলেন্স দেখুন। তারপর Logout করে বের হয়ে আসুন। আপনার একাউন্টে ৩০ ডলার হলে AlertPay তে Cashout করুন। AlertPay দিয়ে আপনার বাসার ঠিকানায় আপনি চেকের মাধ্যমে টাকা পাঠাতে পারবেন। বাংলাদেশের ইসলামী ব্যাংকে এ ধরণের বিদেশী চেকের বিনিময়ে টাকা দেয়া হয়।

    PAYMENTS PROOF


    We paid thousands of members already. Below a few statements.

    US$ 92.60 | December 28,2010
    US$ 104.50 |

    ওয়ারিদ নম্বরে ফ্রি এসএমএস করুন

    যারা ওয়ারিদ ব্যবহার করেন তাদের কাছে বিনামূল্যে এসএমএস করতে পারবেন ওয়ারিদের ওয়েবসাইট (www.waridtel.com.bd) থেকে। মূলত আপনি যেকোন ওয়ারিদ নম্বর দ্বারা এই সাইটে রেজিষ্ট্রেশন করলে আপনার মোবাইলে একটি এ্যাকটিভেশন কোড আসবে যার দ্বারা রেজিষ্ট্রেশন সম্পন্ন হবে।
    এরপর থেকে আপনি লগইন করে WebToSMS থেকে যেকোন ওয়ারিদে ইচ্ছামত এসএমএস করতে পারেন।

    আর এখান থেকে আপনার মোবাইলের এফএনএফ যোগ, ডিলিট করতে পারবেন বিনা খরচে (তবে এফএনএফ রিপ্লেস করলে ১০ টাকা চার্জ কাটা যাবে, তার চেয়ে এফএনএফ ডিলিট করে এ্যাড করা ভাল)। আর বিনাখরচে Recharge History দেখতে Account Information জানতে Address Book নম্বর যোগ করতে পারবেন।

    ইন্টারনেট থেকে বিনামূল্যে এসএমএস প্রেরণ

    বিনামূল্যে ইন্টারনেট থেকে মোবাইলে এসএমএস করা যায় বেশ কয়েকটি ওয়েবসাইট থেকে। এমনই কিছু ওয়েবসাইটের ঠিকানা দেওয়া হলো।www.clickatell.com – এখান থেকে গ্রামীণফোন ও বাংলালিংকে এসএমএস করা যাবে। এখানে রেজিষ্ট্রেশনের সময় ইমেইল ঠিকানা ও মোবাইল নম্বর (গ্রামীণফোন বা বাংলালিংকে) লাগবে, কারণ মোবাইল নম্বরে ও ইমেইলে একটি করে কোড আসবে, যার সাহায্যে রেজিষ্ট্রেশন সম্পন্ন করে এসএমএস করা যাবে। তবে একটি মোবাইল নম্বর দিয়ে তিনবারের বেশী রেজিষ্ট্রেশন করা যাবে না। একবার রেজিষ্ট্রেশনে বাংলালিংকে ১২টি অথবা গ্রামীণফোনে ১০টি এসএমএস করা যাবে। এই সাইটে সবচেয়ে মজার সুবিধা হচ্ছে আপনি যে নম্বরে এসএমএস করবেন সেখানে আপনার সেন্ডার আইডি পরিবর্তন করে অন্য নম্বর বা নাম ব্যবহার করতে পারেন ফলে প্রাপক উক্ত নাম বা নম্বর থেকে এসএমএস পাবে।www.powerofmessaging.com – ইমেইল ঠিকানা ও মোবাইল নম্বরের সাহায্যে রেজিষ্ট্রেশন করে গ্রামীণফোন, বাংলালিংকে ও একটেলের গ্রাহকরা এখানে এসএমএস করতে পারবেন।www.cellebrum.com – এখান থেকে শুধুমাত্র গ্রামীণফোনের গ্রাহকরা রেজিষ্ট্রেশন করতে পারবে। এখান থেকে রেজিষ্ট্রেশন করলে মোবাইলে পাসওয়ার্ড আসবে। তবে এখানে সুবিধা হচ্ছে পিকচার মেসেস, রিংটোন, ওয়ালপেপার মোবাইলে পাঠানো যাবে। যে মোবাইলে পাঠাবেন সেই মোবাইলে সেন্ডার নম্বর হিসাবে রেজিষ্ট্রেশনকৃত মোবাইল নম্বর দেখাবে। এখানে একবারের বেশী রেজিষ্ট্রেশন করা যাবে না।www.chatbar.com – এখানে রেজিষ্ট্রেশন করতে মোবাইলের প্রয়োজন হয় না। ফলে একাধিকবার রেজিষ্ট্রেশন করে এসএমএস করা যাবে। যে মোবাইলে এসএমএস করবেন সে মোবাইলে ওয়েবসাইটের নাম আসবে এবং এসএমএসের শেষে ইউজার নাম প্রদর্শিত হবে। তবে এ সুযোগ শুধুমাত্র গ্রামীণফোনের গ্রাহকদের।www.mig33.com – এই সাইটে রেজিষ্ট্রেশন করতে মোবাইলে জিপিআরএস সংযোগ থাকতে হবে। এখঅনে রেজিষ্ট্রেশন করলে বিনামূল্যে এক ডলার পাওয়া যাবে, যা দ্বারা সমমুল্যে আন্তর্জাতিক কল করা যাবে। আর সাথে থাকছে রিংটোন, ওয়ালপেপার ডাউনলোডের সুবিধা।

    ফ্রি SMS পাঠাতে পারবেন freesms.cloudapp.net থেকেও

    ইন্টারনেট থেকে মোবাইলে বিনামুল্যে এসএমএস পাঠানো যায় এমন অনেক সাইট আছে। রেজিস্ট্রেশনের ঝামেলা ছাড়াই সহজেই এসএমএস করা যায় এমনই একটি ওয়েবসাইটির ঠিকানা হচ্ছে http://freesms.cloudapp.net। এই সাইট থেকে এসএমএস পাঠাতে হলে ৪ অক্ষরের ক্যাপচা লিখতে হয়। সাইটটিতে গিয়ে Moblie Number: এ দেশের কোডসহ মোবাইল নম্বর (যেমন, ৮৮০১৭১৩******) লিখে Message: এ সর্বোচ্চ ১৬০ অক্ষরের ইংরেজীতে ম্যাসেজ লিখুন এবং Verify: এ ডানে থাকা অক্ষর (ক্যাপচা) লিখে করে Send বাটনে ক্লিক করলেই হবে। এসএমএস প্রাপক তাৎক্ষনাত এসএমএস পাবেন তবে প্রেরক হিসাবে +৪৪৭৭৯৭৮০৬০২১ নম্বর প্রদর্শিত হবে। এই সাইটটিও অনান্য সাইটের মত সকল মোবাইল অপারেটর সমর্থন করে না, বাংলাদেশে গ্রামীণফোন, ওয়ারিদ এবং একটেল সমর্র্থন করে। এসএমএস প্রতিবার সফলভাবে পাঠানো যায় না তবে সফল পাঠানো হয়েছে কি না তার স্ট্যাটাস প্রদর্শন করে।

    ‘জিপিএসএমএস সেন্ডার’ দ্বারা ফ্রি এসএমএস পাঠানো

    আলো আসবেই এর এ্যাপলিকেশনের মাধ্যমে গ্রামীনফোণ মোবাইল নম্বরে দিনে ২০টি ফ্রি এসএমএস পাঠানো যায়। এজন্য www.aloashbei.com.bd সাইটে গিয়ে Register! বাটনে ক্লিক করে রেজিষ্ট্রেশন করতে হবে। রেজিষ্ট্রেশন শেষে (Create new account বাটনে ক্লিক করার পরে) ইমেইলে প্রাপ্ত এ্যাকটিভিশন লিংক এবং পাসওয়ার্ড আসবে। প্রাপ্ত এ্যাকটিভিশন লিংকে ক্লিক করে একাউন্ট সক্রিয় করতে হবে। এবার Edit Profile লিংকে ক্লিক করে Developer Test Phone লিংকে ক্লিক করুন। এখানে আপনার মোবাইল নম্বর (৮৮০১৭********) লিখে Save বাটনে ক্লিক করুন, তাহলে কিছুক্ষণের মধ্যে মোবাইলে একটি একটিভিশন কোড আসবে। প্রাপ্ত কোড উপরে লিংকে (www.aloashbei.com.bd/testphone সাইটে) লিখে Change Test Phone বাটনে ক্লিক করে রেজিষ্ট্রেশন পর্ব সমাপ্ত করুন।
    এখন এসএমএস পাঠানোর সফটওয়্যারটি
    http://bit.ly/GPSMSSENDER থেকে ডাউনলোড করে ইনস্টল করুন। সফটওয়্যারটি ইনস্টল করতে বা বহনযোগ্য সংস্করণ ব্যবহার করতে মাইক্রোসফট ডটনেট ৩.৫ ইনস্টল থাকতে হবে। সফটওয়্যারটি উইন্ডোজ এবং ম্যাক অপারেটিং সিস্টেমে চলবে।
    এবার
    এসএমএস পাঠাতে সফটওয়্যারটি চালু করে ইউজার নেম, পাসওয়ার্ড এবং নিজের মোবাইল নম্বর দিয়ে লগইন করুন। লগইন শেষে প্রাপকের মোবাইল নম্বর উপরে লিখে নিচে ১৬০ অক্ষর পর্যন্ত ম্যাসেজ লিখে Send বাটনে ক্লিক করুন। এসএমএস গেলে বা কোন কারণে না গেলে তা ম্যাসেজ বক্সে জানা যাবে।

    দিনে ১টি ফ্রি এসএমএস

    নেট থেকে ফ্রি এসএমএস করার বিভিন্ন ওয়েবসাইট রয়েছে। কিছুদিন পরে এগুলো থেকে আর ঠিকমত এসএমএস করা যায় না। এসব সাইটগুলোর মধ্যে টক এসএমএস অন্যতম। এখান থেকে দিনে একটি ফ্রি এসএমএস করা যায়। বাংলাদেশের গ্রামীণফোন, ওয়ারিদ, বাংলালিংক এবং একটেল সমর্থন করে।
    প্রথমে www.talksms.com গিয়ে মোবাইল নম্বর (দেশের কোড +৮৮ সহ) দিয়ে রেজিষ্ট্রেশন করতে হবে, তাহলে মোবাইলে একটি এ্যকটিভিশন কোড আসবে যা দিয়ে রেজিষ্ট্রেশন সম্পূর্ণ করতে হবে। এরপরে লগইন করে Send SMS ট্যাবে গিয়ে ১৬০ অক্ষরের এসএমএস পাঠাতে পারেন। প্রাপকের কাছে প্রেরক হিসাবে আপনার রেজিষ্ট্রেশন করা মোবাইল নম্বর দেখাবে। আর এসএমএস এর নিচে ওয়েবসাইটের ঠিকানাও থাকবে।
    এই সাইটে SMS Log এ প্রেরিত এসএমএস সংরক্ষিত থাকে তাছাড়া Contacts এ মোবাইল নম্বর সংরক্ষন করে রাখা যায়।

    Monday, January 3, 2011

    বিশ্বের যেকোন দেশের সময় জানুন মুহুর্তেই!(এমন ঘড়ি আর পাবেন না)

     কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভাল আছেন। আমাদের অনেক সময় অন্য কোন দেশের সময় জানা লাগে। আমাদের অনেকের আত্মীয় বা বন্ধু-বান্ধব বিদেশে থাকার কারনে মাঝে মাঝে ঐ দেশের সময় জানা লাগে। এছাড়াও ব্যবসায়ের কাজেও সময় জানা লাগে। তাই এই সময় জানাকে আরও সহজ এবং কাজের করে দেয়ার জন্য আমার আজকের পোস্ট। আজকে আমি যে ঘড়ির কথা জানাবো তার নাম হলো Sharp World Clock।







    Sharp World Clock এর ফিচারঃ

    * আনলিমিটেড ডিজিটাল,এনালগ বা উভয় মিলানো ঘড়ি।
    * সম্পূর্ন কাষ্টমাইজ কালার এবং স্কিন।
    * ওয়ার্ল্ড ম্যাপ সাথে পৃথিবীর চিত্র।
    * প্রত্যেক দেশের পতাকা সহ ডিসপ্লে।
    * সূর্যউদয়,সূর্যাস্ত, পুর্নিমা,অমবশ্যা আপডেট জানা যাবে নেট ছাড়াই।
    * Mp3 সহ এলার্ম এর ব্যবস্থা।
    * নোটস সহ ক্যালেনডারের সুবিধা।
    * এছাড়াও আরও অনেক কিছু!!!!!!!

    Windows 2000 / Server 2003 / XP / Vista / 7
    XP তে .Net framework 2.0 ইন্সটল করা থাকতে হবে।
    পাবেন এখানে

    ডাউনলোড লিঙ্কঃ

    Sharp World Clock 4.6


    এটি মাত্র 4MB।
    Full version করবেন যেভাবেঃ

    * প্রথমে ফাইলটি আনজিপ করুন।
    * ইন্সটল করার পর ট্রে আইকনে রাইট ক্লিক করে Activate এ ক্লিক করুন।
    * এরপর অফলাইনে ক্লিক করে একটা কোড পাবেন।
    * এখন যে কীজেন ফাইলটা আছে তা ওপেন করুন।
    * Product List থেকে Sharp World Clock v4.x সিলেক্ট করুন।
    * আগের ঐ কোডটা প্রথম ঘরে বসান।
    * তারপর generate বাটনে ক্লিক করুন।
    * ব্যস এখন পেয়ে যাবেন সিরিয়াল কী।
    * যেটা Activate এর অফলাইনের বক্সে বসিয়ে দিন।

    Enjoy!!!!!

    নেট থেকে কিভাবে ফ্রী ISD কল করা যায় !!!

    নেট থেকে ফ্রী কল করার পদ্ধতিঃ

    * প্রথমে এই ফাইলটি ডাউনলোড করে নিন
    এখান থেকে (যদি আপনার কম্পিউটারে "উইন রার" ইন্সটল করা না থাকে তবে এখান থেকে ডাউনলোড করুনযদি আপনার কম্পিউটারে "জাভা" ইন্সটল করা না থাকে তবে এখান থেকে ইন্সটল করুন)।
    * FriendCaller ফুল ডাউনলোড করার পর ইন্সটল করুন।
    * এখন রেজিস্ট্রেশন করুন।




    * তারপর মেইল থেকে কনফার্ম করার পর আপনি $ 0.10 ফ্রী ক্রেডিট পাবেন। :D
    * এখন লগ ইন করুন।




    * ফোনের আইকনে ক্লিক করেন।



    * এখন এখান থেকে cheat engine ডাউনলোড করেন।
    * এটা ওপেন করে process এ ক্লিক করেন।




    * তারপর window list এ ক্লিক করেন।



    * এখন friend caller সিলেক্ট করে ওপেন করেন।



    * আপনি যার কাছে কল করবেন তার নাম্বার টাইপ করে রাখেন।



    * কল করার বাটনে ক্লিক করার পর দেখবেন কল হচ্ছে।



    * এই অবস্থায় cheat engine ওপেন করে Enable speedhack এ টিক দিয়ে স্পিড 0.00 করে দিয়ে Apply তে ক্লিক করেন।




    এখন সময় স্থির হয়ে গিয়েছে। অনেক্ষন কথা বলার পরেও দেখবেন মাত্র 0.02 কেটেছে। এভাবে ফ্রী কল করে যান।
    যখন ব্যালেন্স ফুল শেষ হয়ে যাবে তখন IP পরিবর্তন করে আবার প্রথম থেকে সব করে নতুন আইডি করে ব্যালেন্স বাড়ান।

    আর হ্যা অবশ্যয়ই cheat engine এর কাজটা ভাল মতো করতে হবে। নাহলে এক মিনিট কথা বলার পর বন্ধুকে আল-বিদা জানাতে হবে।

    ইন্টারনেট এর গতি বৃদ্ধি করার কিছু সহজ ও কার্যকরি উপায় !!!

     

    এখন সবাই আমরা কম বেশ ইন্টারনেট ব্যবহার করি। কেউ অফিসের কাজে, কেউ লেখাপড়ার কাজে, কেউ বিভিন্ন রকম বিনোদনের জন্য বা গেমস্ খেলার জন্য সবাই কমবেশ ইন্টারনেট ব্যবহার করি। কিন্তু এর স্পীডের জন্য অনেক সমই আমার বিরক্তবোধ করি। তাই আজকে আমি ইন্টারনেটের গতি বৃদ্ধির জন্য কিছু টিপস দিচ্ছি। আশা করি কাজে লাগবে।।……………………………………………………….

    Windows XP:

    ১. Start >Run এ গিয়ে লিখুন gpedit.msc। তারপর Entar চাপুন।

    ২. Asministrative Templates এর পাশে (+) এ ক্লিক করে Expand করুন।

    ৩. তারপর Netwark এর পাশে (+) এ ক্লিক করে Expand করুন।

    ৪. QoS Packet Scheduler এ একবার লেফট ক্লিক করুন।

    ৫. তারপর Limit Reservable Bandwith এ ক্লিক করুন। এবং Enabled Box এ মার্ক করুন।

    ৬. তারপর Bandwith Limit % to 0 % এ পরিবর্তন করুন। (আগে may be 20 দেওয়া থাকে)

    তারপর Apply এ ক্লিক করুন এবং PC রিস্টার্ট করুন।

    **আশা করি এই কাজটি করলে আপনার PC এর ইন্টানেট গতি ২০% বৃদ্ধি পাবে।(শুধুমাত্র Windows XP Professional যারা ব্যবহার করেন তাদের জন্য প্রযোজ্য। অন্যরা এটি করবেন না। হিতে বিপরীত হতে পারে।)**

    ২. Windows XP এর Automatic Update বন্ধ করে দিন।

    Windows Vista/7:

    ১.Windows Vista/7 এ Auto Update default হিসেবে দেওয়া থাকে। এটা disable করে দিলে গতি বেশ বৃদ্ধি পায়।

    এ জন্য Windows 7 এ Control Panel > All Control Panel Items > Windows Update > Change Settings এ যান। সেখানে Important Updates এ Install Update Automatically থেকে Never check for updates এ পরিবর্তন করুন।তারপর Give me recommended updates the same way I receive important updates এবং Allow all users to install updates on this computer দুইটি Option থেকে টিক মার্ক উঠিয়ে দিন। তারপর Ok করে বের হয়ে আসুন।

    (দুঃখিত Windows Vista এর টা আমি দিতে পারছি না। কারন আমি Windows 7 ব্যবহার করি)

    ২.নিচের পদ্ধতিতে আপনার Browser এর speed বৃদ্ধি করা সম্ভব।
    আপনি যদি Firefox ব্যবহার করেন তাহলে নিচের পদ্ধতিতে Speed বাড়ান……….

    প্রথমে Firefox এর address bar এ গিয়ে লিখুন about:config তারপর এন্টার করুন। কোনো Warning আসলে ignore করুন। তারপর filter বক্স এ টাইপ করুন network তারপর নিচে নেমে network.http.pipelining এ গিয়ে Modify করে TRUE সেট করুন। এবং network.http.pipelining.maxrequests এ গিয়ে তা 4 থেকে 8 এ সেট করুন। তারপর বের হয়ে আসুন। এবার Firefox রিস্টার্ট করে দেখুন গতি বেশ বৃদ্ধি পেয়েছে।

    **(এটা খুব সম্ভবত Windows XP এর ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। চেষ্টা করে দেখতে পারেন)**

    ৩. Run এ গিয়ে লিখুন regedit। তারপর HKEY_LOCAL_MACHINE\SYSTEM\CurrentControlSet\Services\Dnscache\Parameters
    এ যান। তারপর পাশের সাদা জায়গায় রাইট ক্লিক করে New > DWORD(32-bit) Value সিলেক্ট করুন। তারপর যে নতুন ভ্যালু আসবে তাকে CacheHashTableBucketSize এ Rename করুন। এভাবে আরো ৩টি value add করুন এবং তাদের নাম দিন CacheHashTableSize, MaxCacheEntryTtlLimit এবং MaxSOACacheEntryTtlLimit । তারপর modify করে নিচের Data Value গুলো সেট করুন।

    CacheHashTableBucketSize>1 CacheHashTableSize>384  MaxCacheEntryTtlLimit>64000 MaxSOACacheEntryTtlLimit > 301

    অবশ্যই value গুলো decimal এককে বসাবেন।

    **এটা শুধু Windows Vista এর জন্য প্রযোজ্য। আর আমি এটি পরীক্ষা করি নাই। তাই সবাই নিজ দায়িত্বে Edit করবেন।**

    সাধারন টিপসঃ

    ১.আপনার ইন্টারনেট কানেকশন যদি খুব স্লো থাকে তাহলে Browser এর Option এ গিয়ে Image Load করা বন্ধ করে দিন।
    যেমনঃ Firefox এর ক্ষেত্রে Option > Content এ গিয়ে Load images automatically এর টিক চিহ্ন উঠিয়ে দিন।

    ২.সবসময় history, catch ও cookies ডিলিট করুন। তবে খুব জরুরী website গুলি Favourites এ রাখতে পারেন।

    ৩. Browser এর homepage www.google.com এ রাখবেন। তবে Firefox এ ডিফাল্ট হিসেবে http://en-US.start3.mozilla.com/firefox?client=firefox-a&rls=org.mozilla:en-USfficial দেওয়া থাকে। এটা পরিবর্তন না করাই ভালো।

    ৪.Browser গুলির জন্য প্রচুর Add-on পাওয়া যায়। খুব জরুরী না হলে এগুলি Use না করাই ভালো।

    ৫.Browser এ theme ব্যবহার করবেন না। কারন এটা Browser কে স্লো করে দেয়।

    ৬.ডিফাল্ট browser বার বার পরিবর্তন করবেন না। আর এক browser এর History বা Bookmarks অন্য browser এ Import না করাই ভালো।

    ৭.কিছু software এর সাহায্যে আপনি আপনার ইন্টারনেট speed পরিমাপ করতে পারেন। DU Meter তেমনি একটি software. আপনি ইচ্ছা করলে নিচের লিঙ্ক থেকে নামিয়ে এটি ব্যবহার করতে পারেন। এটি মাত্র ২ মেগাবাইট। আর এটি আপনার ইন্টারনেটের গতির উপরও কোন প্রভাব ফেলে না।

    Download DU Meter From Here

    ৮.খুব ভালো এন্টিভাইরাস সফটওয়ার ব্যবহার করবেন। আমার মতে ইন্টারনেট এর জন্য Norton Internet Security সবচেয়ে ভালো। তারপর Avast ব্যবহার করে দেখতে পারেন। ((কখনই দুইটি Antivirus একসাথে ব্যবহার করবেন না। আপনার System Crash করতে পারে))

    মোবাইলে বাংলা, তাও আবার ইউনিকোড সিস্টেম !!!

     

     কিছুদিন আগে কাজের খোজে বাড়ী ছাড়া হই, নেট ছাড়া আমি একদিনও ভালোভাবে থাকতে পারিনা..অথচ টানা প্রায় ৩ সপ্তাহ নেটে বসি নাই, কিন্তু মনের টান তো আর মানে না..তাই মোবাইলেই নেট নিলাম.. কিন্তু বাংলা ফোরামের লেখা তো দেখা যায় না… কি করি কি করি…. ঠিক ওই মুহুর্তে আমার এক বন্ধু অপেরা মিনি সফ্টওয়ার এর নামটা বলল। সেখানে ইউনিকোড ভিত্তিক বাংলা পড়া যায়..তবে লেখা যায় না….

    তাতে কি মোবাইলে বাংলা দেখা যাচ্ছে এটাইবা কম কিসে!!
    তো চলুন কিভাবে বাংলা দেখবেন, সেটা একবার দেখি..
    সর্বপ্রথমে আপনার মোবাইলের ইন্টারনেট কানেকশনটি সংযুক্ত করুন।
    প্রথমে http://www.operamini.com/ এখান থেকে ডাউনলোড করে নিন।
    তারপর এর মোবইলে ইনষ্টল করে নিন..
    এরপর মোবাইলের এড্রেসবার লিখুন “opera:config”..
    তারপর কিছু অপশন আসবে..সেখান থেকে “Use bitmap fonts for complex scripts” … no এর জায়গায় Yes দিয়ে save করে নিন।
    ব্যাস হয়ে গেল আপনার মোবাইলে বাংলা ইউনিকোড লেখা দেখার সিস্টেম।